প্রধানমন্ত্রী এদিন সকালে বন্দরনগরীতে পৌঁছার পর প্রথমে চট্টগ্রাম সেনানিবাসে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের ৩৪, ৩৬ ও ৩৮ ইউনিটকে ন্যাশনাল স্ট্যান্ডার্ড প্রদান করবেন।
এরপর বেলা আড়াইটার দিকে নগরীর মুরাদপুর এলাকায় ফ্লাইওভারের নির্মাণ কাজের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করবেন তিনি।
চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (সিডিএ) চেয়ারম্যান আবদুচ ছালাম বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “প্রধানমন্ত্রী চট্টগ্রামের উন্নয়নের দায়িত্ব নিয়েছিলেন। প্রতিশ্রুতি অনুসারেই মুরাদপুর ফ্লাইওভারের নির্মাণ কাজ শুরু হচ্ছে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বুধবার নির্মাণ কাজের উদ্বোধন করবেন।”
৪৬২ কোটি ২৯ লাখ টাকা ব্যয়ে ‘মুরাদপুর আখতারুজ্জামান চৌধুরী ফ্লাইওভার’র দরপত্র খোলা হয় গত ১৫ মে।
পরে পাঁচ দশমিক দুই কিলোমিটার দীর্ঘ ফ্লাইওভারটি নির্মাণে গত ২৮ অক্টোবর ঠিকাদার প্রতিষ্ঠান ম্যাক্স-র্যাঙ্কিনের (জেভি) সঙ্গে সিডিএর চুক্তি হয়।
দুই বছরের মধ্যে চট্টগ্রামের সর্ববৃহৎ ফ্লাইওভারটির নির্মাণ কাজ শেষ করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে ঠিকাদার প্রতিষ্ঠান।
মুরাদপুর থেকে ওয়াসা জংশন পর্যন্ত সাড়ে তিন কিলোমিটার ফ্লাইওভারে চারটি লেইন থাকবে।
এছাড়া দুই নম্বর গেইট থেকে বায়েজিদ পর্যন্ত দুই লেনের দশমিক শূন্য সাত কিলোমিটার (নিম্নমুখী) র্যাম্প ও অক্সিজেন থেকে জিইসিমুখী দুই লেইনের এক কিলোমিটার (ঊর্ধ্বমুখী) র্যাম্প থাকবে।