অভিযোগের পক্ষে তথ্যপ্রমাণ থাকলে সুষ্ঠু তদন্তের মাধ্যমে বিচারও দাবি করেছে সংগঠনটি।
এবিষয়ে ব্যবস্থা নিতে সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়ে মাহবুবুল আলম বলেন, “পরিবহন সংকটের সুযোগ কাজে লাগিয়ে রিকশা ও সিএনজিচালিত অটোরিকশার চালকরা অযৌক্তিক ও লাগামহীন ভাড়া আদায় করছে।
গত মাসে উচ্চ আদালথের এক আদেশে ৩১ অগাস্ট থেকে বন্দরনগরীতে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলাচল বন্ধ করে দেয় পুলিশ।
ব্যাটারিচালিত রিকশা চালক-মালিক সংগঠনগুলোর দাবি নগরীতে এক লাখ ব্যাটারিচালিত রিকশা চলাচল করত। তা বন্ধের পর নগরীতে গণপরিবহনের সংকট প্রকট আকার ধারণ করে।
প্যাডেলচালিত রিকশা ও সিএনজিচালিত অটোরিকশা চালকরাও এ সুযোগে অতিরিক্ত ভাড়া আদায় করছে বলে অভিযোগ উটেছে।