রোববার বিকালে জাতীয় জাদুঘরে মসলিন নিয়ে নির্মিত তথ্যচিত্র ‘লিজেন্ড অফ দ্য লুম’ এর প্রদর্শনী অনুষ্ঠানে তিনি বলেন, “সরকারের পক্ষ থেকে আমরা মসলিনের নমুনা সংগ্রহ করার কাজ করছি। সে সঙ্গে ভবিষ্যতে কি করতে পারি, সেটাও ভাবতে হবে।
“বর্তমান বিশ্বের বিভিন্ন দেশ ভিন্ন ভিন্ন নামে মসলিন তৈরি করছে। কিন্তু এটা আমাদের পণ্য। তাও এই ঢাকার পাশ্ববর্তী এলাকার।
মসলিনকে ফিরিয়ে আনতে আমাদের সবাইকে একসঙ্গে কাজ করতে হবে।”
বিশ্বের বিভিন্ন দেশ তাদের জাদুঘরে মসলিন প্রদর্শনীতে আগ্রহ প্রকাশ করেছে জানিয়ে আসাদুজ্জামান নূর বলেন, “সবখানে না পারলেও দুই-একটি জাদুঘরে মসলিন প্রদর্শনীর আয়োজন করার চেষ্টা করব।”
তথ্যচিত্রটি পর্যায়ক্রমে ঢাকার বেশ কয়েকটি ভেন্যুতে প্রদর্শিত হবে এবং শিগগিরই এর একটি বাংলা সংস্করণও প্রদর্শনের পরিকল্পনা রয়েছে বলে জানিয়েছে আয়োজকরা।
বহ্নিশিখার যুগপূর্তিতে ২৪ গান
রোববার সন্ধ্যায় কেন্দ্রীয় গণগ্রন্থাগারের শওকত ওসমান স্মৃতি মিলনায়তনে হয়ে গেল বহ্নিশিখার যুগপূর্তির অনুষ্ঠান।
এতে স্বাগত বক্তব্য রাখেন শিল্পকলা একাডেমির মহাপরিচালক লিয়াকত আলী লাকী। সভাপতিত্ব করেন সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোট এবং বহ্নিশিখার সভাপতি গোলাম কুদ্দুছ।
যুগপূর্তির আয়োজনে গাওয়া হয় বিভিন্ন ধারার বাংলা গান। ছিলো রবীন্দ্র, নজরুল, রজনীকান্ত, লালন, হাছন, শাহ আব্দুল করিম, আরকুম শাহ, ওস্তাদ মোমতাজ আলী খান, জালাল খাঁ, সলীল চৌধুরী, ভূপেন হাজারিকা, কালিকা প্রসাদ, আব্দুল লতিফের গান। ছিলো সিলেটের ধামাইল, বীরভূমের ঝুমুর, শিলচরের লোকসঙ্গীত আর অসমীয়া ভাষার গান। সব মিলিয়ে চমৎকার ছিলো এ আয়োজন।
সংক্ষিপ্ত আলোচনা পর্ব শেষ হতেই গানের পালা। বহ্নিশিখার ১৩ জন শিল্পী এক সঙ্গে বসে গেয়ে শোনালেন ২৪টি গান। যার শুরুতেই ছিলো বর্ষার গান।