শুক্রবার কনজারভেটিভ পলিটিক্যাল অ্যাকশন কনফারেন্সে (সিপিএসি) এমন পরিকল্পনা তুলে ধরার পাশাপাশি হোয়াইট হাউজের সমালোচিত আমেরিকা নীতির পক্ষেও সাফাই দেন তিনি।
আমেরিকার প্রেসিডেন্ট পদে প্রার্থিতার দৌড়ে রাজনৈতিক ময়দানে জায়গা তৈরি করে দেওয়ার ক্ষেত্রে সিএপিসি- এর কথাই সবার প্রথমে উচ্চারিত হয়।
আগামী মঙ্গলবার জাতীর উদ্দেশে টেলিভিশনে ভাষণ দেবেন ট্রাম্প।
ওই বক্তৃতার আগেই সামরিক খাতকে শক্তিশালী করার এবং কর সংস্কারের বিষয়ে নিজের চিন্তা-ভাবনা তুলে ধরেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট।
ট্রাম্প বলেন, “আক্রমণাত্মক এবং আত্মরক্ষা- এই দুই পর্ায়েই সেনাবাহিনীর সামর্থ বাড়াতে বাজেট বৃদ্ধির জন্য তিনি কংগ্রেসে আহ্বান জানাবেন, যা তার দেশের সামরিক খাতকে আগের চেয়ে বড়, দক্ষ ও শক্তিশালী করতে সহায়ক হবে।
“আশা করছি, এই ক্ষমতা আমাদের প্রয়োগ করতে হবে না। তবে সামরিক খাতে এটা হবে আমেরিকার ইতিহাসে সবচেয়ে বড় আকারের বিনিয়োগ।”
যুক্তরাষ্ট্র ও মেক্সিকোর মধ্যে সীমান্তপ্রাচীর তৈরির প্রসঙ্গও তুলে ধরেন ডোনাল্ড ট্রাম্প।
আমেরিকাকে ‘একক পরাশক্তির দেশ’ হিসেবে প্রতিষ্ঠার নীতি নিয়ে এগোচ্ছেন নতুন প্রেসিডেন্ট, যা বিরোধীদের ছাড়াও বিভিন্ন মহলে সমালোচনার জন্ম দিয়েছে।
বক্তৃতায় আন্তর্জাতিক বাণিজ্য চুক্তি বাস্তবায়নের মাধ্যমে যুক্তরাষ্ট্রের অর্থনীতির চাকা গতিশীল করার প্রতিশ্রুতির কথাও পুনর্ব্যক্ত করেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট।
হোয়াইট হাউজের মুখপাত্র শন স্পাইসার জানিয়েছেন, এ বছরের জন্য ট্রাম্পের প্রস্তাবিত বাজেট হবে খুবই স্বচ্ছ; কীভাবে সামরিক তহবিল থেকে অতিরিক্ত ব্যয় হবে তারও স্পষ্ট ব্যাখ্যা দেওয়া থাকবে বাজেট।