সাইটগুলোর র্যাংকিং আর মানুষের দেখা ফলাফলগুলো সঠিক রাখতে এই পরিবর্তনে বিভিন্ন পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে, বলা হয় বিবিসি’র প্রতিবেদনে।
এক ব্লগ পোস্টে গুগল-এর পক্ষ থেকে বলা হয়, এর অ্যালগরিদমকে অপব্যবহার করার মাধ্যমে উগ্রপন্থীদের কনটেন্ট প্রচারের চেষ্টা এই পরিবর্তনের মাধ্যমে ব্যাহত হবে।
২০১৬ সালে মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচন নিয়ে ভুয়া সংবাদ ছড়ানো, সার্চ-এর ফলাফলে উগ্রপন্থী কনটেন্ট বা ভুয়া সংবাদ দেখানো আর প্রতিষ্ঠানের মালিকানাধীন বিনামূল্যে ভিডিও স্ট্রিমিংয়ের সাইট ইউটিউব-এ উগ্রপন্থী কনটেন্টে বিজ্ঞাপন প্রদর্শন নিয়ে সমালোচনার মুখে পড়ে গুগল।
গুগল সার্চ বিভাগের প্রকৌশলবিষয়ক ভাইস প্রেসিডেন্ট বেন গোমেজ বলেন, গুগল সার্চের অ্যালগরিদম-এর কৌশল ব্যবহারকারীরা বুঝে ফেলায় তা ঠেকাতে ‘কাঠামোগত’ পরিবর্তন আনা হচ্ছে।
ভুয়া সংবাদ ছড়ানো ঠেকাতে গুগল তাদের র্যাংকিং ব্যবস্থায় নতুন পদ্ধতি এনেছে বলেও উল্লেখ করেন তিনি। বিশেষ সার্চ শব্দের ফলাফলের শীর্ষে ভুয়া সংবাদ দেখানো বন্ধে এই পদক্ষেপ সহায়তা করবে।
ফলাফল সঠিক কিনা তা নিয়ে পরামর্শ দিতে তাদের থাকা হাজার হাজার রেটিংদাতাকে নতুন নির্দেশনাও দেওয়া হয়েছে বয়লে জানান গোমেজ। এই নির্দেশনায় নিম্নমান আর ভুয়া সংবাদের ওয়েবসাইটগুলোর উদাহরণ দেখানো হয়েছে।