জেলার ডামুড্যা উপজেলার কনেশ্বর বাজারে কনেশ্বর উচ্চবিদ্যালয় ও কনেশ্বর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের কাছেই ‘শরীয়তপুরী জর্দা’ নামের কারখানাটি গড়ে তুলেছেন মো. কামাল আহম্মেদ নামে ওই এলাকার এক ব্যক্তি।
কনেশ্বর উচ্চবিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক প্রচণ্ড সরকারসহ শিক্ষার্থীরা বলেন, বাজারের খোলা আকাশের নিচে রোদে তামাক শুকানোর সময় পরিবেশ অসহনীয় হয়ে ওঠে। তামাকের গ্যাস চারদিকে ছড়িয়ে পড়ায় কচিকাচা শিক্ষার্থীরা অসুস্থ হয়ে পড়ছে।
এ বিষয়ে মালিককে বলা হলেও তিনি কর্ণপাত করেননি জানিয়ে শিক্ষক প্রচণ্ড সরকার বলেন, পরে শিক্ষার্থীরা মানববন্ধন করে প্রতিবাদ জনিয়েছে, তাতেও কাজ হয়নি।
তবে কারখানার মালিক কামাল আহম্মেদ বলছেন, “এ বিষয়ে আমি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার (ইউএনও) কাছে গিয়েছিলাম, কাগজপত্র দেখিয়ে এসেছি।”
ইউএনও রোজি আক্তারের সঙ্গে কথা বলার জন্য একাধিকবার তার মোবাইলে ফোন করা হলেও তিনি মিটিংয়ে আছেন বলে লাইন কেটে দেন।
পরে জেলা প্রশাসক মো. মাহমুদুল হোসাইন খান বলেন, “বিষয়টি আমরা অবগত হয়েছি। যত দূর জানি, শরীয়তপুর থেকে কোনো লাইসেন্স দেওয়া হয়নি। আমি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে নির্দেশ দিয়েছি তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য।”