মনপুরা থানার ওসি শাহীন খান জানান, বুধবার সকালে হাজিরহাট বাজারে এই সংঘর্ষ হয়।
আহতদের মনপুরা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে।
স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিকিৎসক মাহমুদুর রশিদ জানান, ৩১ জনকে ভর্তি করা হয়েছে। আরও বেশ কজনকে প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে।
তারা হলেন - ফল বিক্রেতা সোয়েব, মো. ইব্রাহীম, আবু তাহের, শরিফ, নুরুউদ্দিন, তরিকুল ইসলাম, আরিফ, হারুন, কবির, নাহিদ, হারুন, রাকিব, হোসেন, লিটন ফরাজী, মোসলেহ উদ্দিন, জামাল নুরুউদ্দিন, নুরইসলাম, কুটি মাঝি, আবদুর রহমান, পুলিশ সদস্যরা ওসি শাহীন খান, এএসআই প্রদীপ, কনস্টেবল জুনায়েদ, আরিফ, জসিম, আবদুল হালিম, নাইম ও দৈনিক ভোরের পাতার স্থানীয় প্রতিনিধি নজরুল ইসলাম মামুন।
“পরে ব্যবসায়ীরা দোকানপাট বন্ধ রেখে পুলিশের বিরুদ্ধে মিছিল করেন। একপর্যায়ে পুলিশ ফল বিক্রেতাদের ওপর কয়েক রাউন্ড শটগানের গুলি করলে ফল বিক্রেতারা ইট-পাটকেল নিক্ষেপ করেন।”
বাজার ব্যবসায়ী সমিতির সাধারণ সম্পাদক মো. মহিউদ্দিন অভিযোগ করেন, “বিনা নোটিশে পুলিশ তিন ব্যবসায়ীর ফলের দোকান উচ্ছেদ করার সময় মারধর করে। পরে পুলিশ বিনা উসকানিতে ব্যবসায়ীদের ওপর কয়েক রাউন্ড গুলি করলে অর্ধশতাধিক ব্যবসায়ী আহত হন।”
মনপুরা থানার ওসি শাহীন খান বলছেন, “পুলিশ বাজার এলাকায় রাস্তার ওপর থেকে অবৈধ ফলের দোকান ওঠাতে গেলে ফল বিক্রেতারা ইট-পাটকেল নিক্ষেপ করে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে কয়েক রাউন্ড শটগানের গুলি করা হয়।”