সন্ত্রাসীদের আশ্রয়-প্রশ্রয় দেওয়া দলটির নীতিগত সিদ্ধান্ত বলে মন্তব্য করেন তিনি।
এক বিবৃতিতে তিনি বলছেন, “দেশে এখন আইনের শাসনের বদলে এক ব্যক্তির ইচ্ছা-অনিচ্ছার বর্বর দুঃশাসন চলছে। এর যাঁতাকলে পিষ্ট হচ্ছে বিরোধীদলীয় নেতা-কর্মীসহ সাধারণ মানুষ।
“আওয়ামী লীগ সরকারের শাসনামলে আইনের শাসন এতটাই ভুলুণ্ঠিত হয়েছে যে বিরোধী দলের নেতা-কর্মীদের অন্যায়ভাবে মিথ্যা মামলায় জড়িত করার পর তাদের আইনি প্রতিকার পাওয়ার অধিকারটুকুও চরমভাবে হরণ করা হচ্ছে।”
ভোটের আগে গণতন্ত্র অভিযাত্রা কর্মসূচিতে সহিংসতার মামলায় রোববার আদালতে আত্মসমর্পণের পর দুই বিএনপি নেতাকে কারাগারে পাঠানো হয়।
আমান ও গয়েশ্বরের মুক্তি দাবি করে দেয়া বিবৃতিতে আইনি ব্যবস্থা নিয়ে হতাশার কথা জানান খালেদা।
তিনি বলেন, বিরোধী দল দমনে পুলিশ প্রশাসনসহ রাষ্ট্রের সব অঙ্গকে সরকারি দলের ‘অঙ্গ সংগঠনে’ পরিণত করা হয়েছে।
“বিরোধী মত, বিবেক ও চিন্তার স্বাধীনতাকে নিষ্ঠুর পীড়ণে স্তব্ধ করে দেয়া হচ্ছে।”