হাই কোর্টের রায়ের পরদিন সোমবার এক বিবৃতিতে সংগঠনের সভাপতি জি এম জিলানী শুভ ও সাধারণ সম্পাদক লিটন নন্দী আশা প্রকাশ করেন, হাই কোর্টের এই রায় পুনর্বিবেচনা হবে।
বিবৃতিতে বলা হয়, “বিশ্বজিৎকে যারা হত্যা করেছে তাদের ছবি, নাম সংবাদ মাধ্যমে এসেছে। কিন্তু ক্ষমতাসীন সরকারের ছাত্র সংগঠনের কর্মী হওয়ায় আইনের ফাঁক-ফোকর দিয়ে তাদের আড়াল করা হচ্ছে, যা কাম্য নয়।”
২০১২ সালের ৯ ডিসেম্বর বিএনপি নেতৃত্বাধীন ১৮ দলের অবরোধের মধ্যে বাহাদুর শাহ পার্কের কাছে ছাত্রলীগের একটি মিছিল থেকে কুপিয়ে ও পিটিয়ে বিশ্বজিৎকে হত্যা করা হয়।
আলোচিত এই ঘটনার রায়ে আটজনকে ফাঁসি এবং ১৩ জনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছিল ঢাকার দ্রুতবিচার ট্রাইব্যুনাল।
তার আপিলের রায় রোববার দেয় হাই কোর্ট। উচ্চ আদালত মৃত্যুদণ্ডে দণ্ডিত দুজনকে খালাস দিয়েছে, চারজনের সাজা কমিয়ে দিয়েছে যাবজ্জীবন করেছে। মৃত্যুদণ্ড বহাল রেখেছে দুজনের।