আগামী শনিবার অনুষ্ঠেয় সম্মেলনের খাদ্য উপ-কমিটির আহ্বায়ক মায়া বৃহস্পতিবার বলেছেন, “সম্মেলনে নির্দিষ্ট কার্ড গলায় দিয়ে ভেতর প্রবেশ করতে হবে। কার্ড ব্যতীত কেউ ভিতরে প্রবেশ করতে পারবে না।
“কেউ যদি কোনো প্রকার ঝামেলা করে সে আওয়ামী লীগের কর্মী হলেও তাকে গ্রেপ্তার করবে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী।”
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ২০তম জাতীয় সম্মেলন শুরুর দুদিন আগে বৃহস্পতিবার রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউটে খাদ্য উপ-কমিটির বৈঠক থেকে বেরিয়ে সবার উদ্দেশে একথা বলেন মায়া।
তিনি জানান, সম্মেলনে খাবার সরবরাহে প্রতিটি বিভাগ থেকে ছাত্রলীগের ২০ জন, যুবলীগের ১০ জন, স্বেচ্ছাসেবক লীগের ২০০ জন করে থাকবেন। এছাড়া শ্রমিক লীগ, মহিলা লীগ, যুব মহিলা লীগকর্মী মিলিয়ে মোট ১০০০ জন স্বেচ্ছাসেবক হিসেবে কাজ করবেন।
সম্মেলনস্থলে খাবার বরবরাহ হবে ১০টি স্থান থাকবে এবং প্রতিটি বুথে ১০০ জন করে স্বেচ্ছাসেবক থাকবেন বলে জানান মায়া।
“যারা খাদ্য সরবরাহের প্রতিনিধি তাদের রমনা কালী মন্দিরের গেইট দিয়ে প্রবেশ করতে হবে এবং অবশ্যই গলায় কার্ড ঝুলিয়ে আসতে হবে।”
খাদ্য উপ-কমিটির বৈঠকে সদস্য খাদ্যমন্ত্রী কামরুল ইসলাম, যুবলীগ চেয়ারম্যান ওমর ফারুক চৌধুরী, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শাহে আলম মুরাদ, উত্তরের সাধারণ সম্পাদক সাদেক খান, ছাত্রলীগ সভাপতি সাইফুর রহমান সোহাগ, সাধারণ সম্পাদক জাকির হোসেন উপস্থিত ছিলেন।