রাজধানীর অ্যাগোরা, মীনা বাজার, নন্দন ইত্যাদি দোকানগুলোতে বসানো হয়েছে হালুয়া কর্নার। বিভিন্ন ধরনের হালুয়ার প্যাকেট বিক্রি হচ্ছে এই হালুয়া কর্নারে।
পরিমাণ ভেদে গাজরের হালুয়ার দাম পড়বে ১৩০ থেকে ১৬৮ টাকা। বুটের হালুয়ার দাম ১৬৮ থেকে ৩২৮ টাকা। হাবশি হালুয়া ১৯৯৮ থেকে ৪শ’ টাকা। শাহি পেঁপের হালুয়া ১৬০ টাকা। বাদামের হালুয়া সাড়ে ৩শ’ টাকা। নেশেস্তা হালুয়া ১৬৫ টাকা। ডিমের হালুয়া আড়াইশ টাকা। পেশোয়ারি হালুয়া ১৫৮ টাকা।
প্রিমিয়াম সুইটসে আছে ১৪ ধরনের হালুয়া, দাম নির্ধারণ করা হয়েছে কেজি হিসেবে।
আনজির হালুয়া ১ হাজার ৭৯৫ টাকা। কাঠবাদামের হালুয়া ১ হাজার ৫৯৫ টাকা। পেস্তাবাদামের হালুয়া ১ হাজার ৫৯৫ টাকা। কাজুবাদামের হালুয়া ১ হাজার ৪২৫ টাকা। প্রিমিয়াম স্পেশাল হালুয়া ১ হাজার ১৯৫ টাকা। মাসকট হালুয়া ৮শ’ টাকা। ফলের হালুয়া ৯৯৫ টাকা। ব্রাউনি হালুয়া ১ হাজার ১৯৫ টাকা। নারিকেলের হালুয়া ১ হাজার ১৯৫ টাকা। গাজরের হালুয়া ১ হাজার ১৯৫ টাকা। এছাড়াও কয়েক ধরনের হালুয়ার প্যাকেজ পাওয়া যাবে সাড়ে ৯শ’ থেকে ২ হাজার ৪৫০ টাকায়।
এছাড়াও রস, বনফুল, বিক্রমপুর মিষ্টান্ন ভাণ্ডার, মুসলিম সুইটস, আলিবাবা সুইটস ইত্যাদি মিষ্টির দোকানগুলোতেও থাকছে হালুয়ার আয়োজন।
গাজর, সুজি, বিভিন্ন ধরনের ডাল, কুমড়া, বাদাম, পেঁপে, তিলের হালুয়া পাওয়া যাবে এই দোকানগুলোতে।
এই এলাকার হালুয়া-রুটির আয়োজনের একটি ব্যতিক্রমী বিষয় হল মাছ, ফুল ইত্যাদি বিভিন্ন আকৃতিতে তৈরি রুটি। রুটিগুলো আবার বিক্রি হয় কেজি হিসেবে, দাম ১শ’ থেকে দেড়শ টাকা।