লাইফস্টাইলবিষয়ক একটি ওয়েবসাইটে সুস্থ থেকে ভালোভাবে কাজ করার জন্য করণীয় কিছু বিষয় উল্লেখ করা হয়।
সকালের নাস্তা এড়ানো যাবে: দিনের শুরু ভালোভাবে না হলে সারাদিন ভালোভাবে কাজ করা সম্ভব নয়। তাই সকালে স্বাস্থ্যকর নাস্তা খেয়ে দিন শুরু করা অত্যন্ত জরুরি।
অনেকেই ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে সকালের নাস্তা বাদ দিয়ে থাকেন। যা অত্যন্ত বাজে অভ্যাস।
সকালে ভারি কিছু খাওয়া সম্ভব না হলে দিন শুরু করতে দই, ফল, পাউরুটি, মাখন, কর্নফ্লেক্স, ওটমিল ইত্যাদি দিয়ে খাওয়া যেতে পারে। সকালে পুষ্টিকর এবং শক্তিবর্ধক খাবার খেলে সারাদিন ক্লান্তি অনুভূত হবে না এবং ভালোভাবে কাজ করা যাবে।
সময় মতো দুপুরের খাবার: অফিসে বা ঘরে কাজের চাপে অনেক সময়ই দুপুরে খাবার খাওয়ার সময় পার হয়ে যায়। তাই সময় মতো দুপুরের খাবার সহকর্মীদের নিয়ে খাওয়া যেতে পারে।
কাজের ফাঁকে হালকা নাস্তা: সারাদিন খাটনির পর দিনের শেষে শরীরে ক্লান্তি ভর করে। এসময় প্রয়োজন হালকা কিছু খাবার।আর চা-কফির বিরতি। তবে আমরা যা খাই তা শরীরে জ্বালানীর কাজ করে। তাই নাস্তায় কী ধরনের খাবার বেছে নেওয়া হবে সে বিষয়েও সচেতন হতে হবে।
প্রোটিন ও ফাইবার সমৃদ্ধ খাবার শরীরকে চাঙ্গা করে তুলতে সাহায্য করবে। তাছাড়া ঝিমুনি কাটাতে চা বা কফিও পান করা যেতে পারে।
রাতের খাবার: অবশ্যই হতে হবে স্বাস্থ্যসম্মত ও পুষ্টিকর, বিশেষ করে মেয়েদের জন্য। ছুটির দিনগুলোতে পুরো সপ্তাহের খাবারের একটি তালিকা তৈরি করে নিলে সারা সপ্তাহের বাজার করা কিছুটা সহজ হবে।
পর্যাপ্ত ঘুম: সারাদিনের খাটনির পর পরের দিনের জন্য শরীরকে প্রস্তুত করতে প্রয়োজন পর্যাপ্ত বিশ্রাম আর ঘুম। সারাদিন পর রাত না জেগে ঘুমাতে হবে সময় মতো। রাত জেগে টিভি দেখা এবং বই পড়ার অভ্যাসগুলো তুলে রাখতে হবে ছুটির দিনগুলোর জন্য।
ছবি: রয়টার্স।