শিমু জানালেন, বিয়েটা পারিবারিকভাবে হয়েছে। পরিবারের পছন্দের ছেলেটির সঙ্গে কথাবার্তা হয়েছে খুব কম।
“নজরুলের সঙ্গে কথাবার্তা হয়নি খুব। খুব ব্যস্ত মানুষ। তবুও তাকে মনে হয়েছে ভীষণ বন্ধুপ্রবণ আর যত্নবান। জীবনের বাকিটা পথ এ মানুষটির সঙ্গে আমি নিশ্চিন্ত হয়েই পথ চলতে পারি। পরিবারের সিদ্ধান্তে আর দ্বিমত করিনি।”
শিমু জানালেন, তাদের আংটি বদল হয়েছে ঈদ-উল-ফিতরে, বুধবার হলো গায়ে হলুদ। আর শুক্রবার বিয়ের আনুষ্ঠানিকতা শেষ হলো। ঈদের পরদিনই পরিবারের সদস্যদের উপস্থিতিতে ঢাকার একটি রেস্তোরাঁয় আংটি বদল করেন শিমু ও নজরুল। শনিবার ঢাকার নিকুঞ্জের হোটেল লা মেরিডিয়ানে শিমু ও নজরুলের বৌভাতের অনুষ্ঠান হওয়ার কথা রয়েছে।
নতুন জীবনে পা রেখে শিমু কৃতজ্ঞতা জানাতে ভুলেননি তার ভক্ত-অনুরাগীদের। দোয়াও চাইলেন তাদের কাছে।
“অভিনেত্রী হিসেবে দর্শকের ভালোবাসা, সম্মানের কমতি হয়নি। নতুন জীবনের শুরুতে আমি সবার কাছে দোয়া চাইছি। দোয়া করবেন, এ জীবনেও আমি সফল হতে পারি।”
অভিনয়শিল্পী সুমাইয়া শিমু জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের সরকার ও রাজনীতিবিজ্ঞান বিভাগ থেকে এমএসএস করেছেন। একই বিশ্ববিদ্যালয়ের ড্রামাটিকস বিভাগ থেকে পিএইচডি করছেন তিনি। নজরুল ইসলাম নিউজিল্যান্ডের মেসি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এমএস করেছেন।