“সাময়িকভাবে খেলাপির পরিমাণ কমে যায়। কিন্তু এতে ব্যাংকের স্বাস্থ্য খারাপ হয়”, বলেন তিনি।
অর্থ মন্ত্রণালয়ের অভ্যন্তরীণ সম্পদ বিভাগ থেকে এক প্রজ্ঞাপন জারি করে এই সিদ্ধান্ত জানানো হয়েছে।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, ৩১ জানুয়ারি থেকে ১০ ও ৫০ টাকা মূল্যমানের প্রাইজবন্ড চূড়ান্তভাবে বন্ধ ও অচল ঘোষণা করা হলো।
এর পরই বাংলাদেশ ব্যাংক এই মূল্যমানের প্রাইজবন্ড লেনদেন না করতে ব্যাংকগুলোকে নির্দেশ দিয়েছে।
একইসঙ্গে ৩১ জানুয়ারির আগে অর্থাৎ ৩০ জানুয়ারি পর্যন্ত ব্যাংকগুলো ও ডাকঘর যেসব ১০ ও ৫০ টাকার মূল্যমানের প্রাইজবন্ড জনসাধারণ থেকে বিনিময় করে নিয়েছে সেগুলো আগামী ২৬ ফেব্রুয়ারির মধ্যে বাংলাদেশ ব্যাংকে জমা দিয়ে নগদায়ন করতে বলা হয়েছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রধান কার্যালয় ও ৯টি শাখা কার্যালয়ে এসব বন্ড জমা দিয়ে ব্যাংক ও ডাকঘরগুলো বিনিময়মূল্য নিতে পারবে।