পয়েন্ট টু পয়েন্ট ভিত্তিতে মূল্যস্ফীতি হয়েছে ৫ দশমিক ৬১ শতাংশ, যা মার্চে ছিল ৫ দশমিক ৬৫ শতাংশ।
পরিকল্পনামন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল মঙ্গলবার একনেক সভা পরবর্তী সংবাদ সম্মেলনে এই তথ্য জানান।
মূল্যস্ফীতি কমার কারণ ব্যাখ্যা করে তিনি বলেন, “মূলত চালসহ খাদ্যপণ্যের দাম কমে আসায় এপ্রিলে মূল্যস্ফীতি কমেছে।”
গত মাসে খাদ্য খাতে মূল্যস্ফীতি হয়েছে ৩ দশমিক ৮৪ শতাংশ, যা আগের মাসে ছিল ৩ দশমিক ৮৯ শতাংশ।
খাদ্য বহির্ভূত খাতেও মূল্যস্ফীতি কমে ৮ দশমিক ৩৪ শতাংশে নেমেছে, যা মার্চে ছিল ৮ দশমিক ৩৬ শতাংশ।
মুস্তফা কামাল বলেন, গত মাসে গ্রামাঞ্চলেও সাধারণ মূল্যস্ফীতি কিছুটা কমে ৪ দশমিক ৭৫ শতাংশে নেমেছে, যা মার্চে ছিল ৪ দশমিক ৭৯ শতাংশ।
শহরাঞ্চলেও সাধারণ মূল্যস্ফীতি মার্চের ৭ দশমিক ২৭ শতাংশ থেকে কমে ৭ দশমিক ২২ শতাংশ নেমেছে।
মন্ত্রী বলেন, মূল্যস্ফীতি কমার হাত ধরে মজুরির হারও বেড়েছে। পয়েন্ট টু পয়েন্ট ভিত্তিতে মার্চ মাসের ৫ দশমিক ৯৩ শতাংশ মজুরির হার এপ্রিলে বেড়ে ৬ দমমিক ১৩ শতাংশে উঠেছে।