এশিয়া কাপে পাকিস্তানের বিপক্ষে বছরের প্রথম শতকটি করেন এনামুল (১০০)। সেটি ছিল এই ডানহাতি ব্যাটসম্যানের ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় শতক।
প্রথমবারের মতো ওয়েস্ট ইন্ডিজে খেলতে এসেই শতক পেলেন এনামুল। গ্রেনাডার সেন্ট জর্জে এনামুলের ১০৯ রানের সৌজন্যে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে লড়াইয়ের পুঁজি গড়ে বাংলাদেশ।
৭৪ বলে অর্ধশতকে পৌঁছানো এনামুল তিন অঙ্কে পৌছান ১৩৩ বলে। শেষ বলে নবম ব্যাটসম্যান হিসেবে তিনি বিদায় নেয়ার সময় বাংলাদেশের সংগ্রহ ২১৭ রান।
এনামুলের ১৩৮ বলের ইনিংসটি ১১টি চার ও ১টি ছক্কা সমৃদ্ধ।
২০১২ সালে খুলনায় ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে ওয়ানডে অভিষেক হয় এনামুলের। ৪১ রানের ইনিংস দিয়ে শুরু করা এই ডানহাতি ব্যাটসম্যান দ্বিতীয় ম্যাচেই পেয়ে যান শতকের দেখা। সেই ম্যাচের ১২০ এখনো তার ক্যারিয়ার সেরা।
৩-২ ব্যবধানে জেতা সেই সিরিজের শেষ তিন ম্যাচে তেমন কিছু করতে পারেননি এনামুল। তবে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে আবার পেয়ে জ্বলে উঠেছেন তিনি। তার দৃঢ়তায়ই দুইশ’ পার হয়েছে অতিথিদের সংগ্রহ।
অর্ধশতককে তিন অঙ্কে নিয়ে যাওয়াকে অভ্যাসে পরিণত করে ফেলেছেন এনামুল। তিনটি শতকের বিপরীতে তার অর্ধশতক মাত্র একটি। এই বছর এশিয়া কাপে ভারতের বিপক্ষে করা ৭৭ রানই তার একমাত্র অর্ধশতক।