২০১৩ সালে শ্রীলঙ্কা সফরে গল টেস্টে শ্রীলঙ্কার ৫৭০ রানের জবাবে ৬৩৮ রান করেছিল বাংলাদেশ। যা এখনও টেস্টে দলটির সর্বোচ্চ।
গল ইন্টারন্যাশনাল ক্রিকেট স্টেডিয়ামে শ্রীলঙ্কার ৪৯৪ রানের জবাবে দ্বিতীয় দিনের খেলা শেষে বাংলাদেশের সংগ্রহ ২ উইকেটে ১৩৩ রান। দলের প্রতিনিধি হয়ে আসা হাথুরুসিংহে নিজেদের লক্ষ্য সম্পর্কে জানান।
“আমি তো চাইবো যদি সম্ভব হয় ৬০০ রান। ....আমরা প্রথমে চাইবো ওদের রানের কাছাকাছি যেতে। সম্ভব হলে তার চেয়ে বেশি করতে। আমার মনে হয়, এখানে ৫০০ রান করার সামর্থ্য আমাদের রয়েছে।”
ম্যাচ শুরুর আগে শ্রীলঙ্কার অধিনায়ক রঙ্গনা হেরাথ বলেছিলেন, শেষের দিকে স্পিনাররা সহায়তা পাওয়ায় প্রথম ইনিংস খুব গুরুত্বপূর্ণ হবে। একই মত হেরাথের এক সময়ের কোচ হাথুরুসিংহের।
“আমরা যত রান করি, দিন শেষে সেটা খুব কাজে লাগবে। পঞ্চম দিনে ম্যাচ জিততে বা ড্র করতে আমাদের খুব সাহায্য করবে তৃতীয় দিনের রান।”
অর্ধশতক করে ফিরে গেছেন তামিম ইকবাল। থিতু হওয়ার আগেই তাকে অনুসরণ করেছেন মুমিনুল হক। এখনও টিকে সহজাত আক্রমণাত্মক ব্যাটসম্যান সৌম্য সরকার। ১৩৩ বলে ৬৬ রান করা তরুণ পেয়েছেন কোচের প্রশংসা।
তৃতীয় দিন তার সামনে বড় চ্যালেঞ্জ অপেক্ষা করছে বলে শিষ্যকে সতর্ক করে দিয়েছেন হাথুরুসিংহে।
“ওদের স্পিনাররা ভালোভাবে ঘুরে দাঁড়িয়েছে। ওরা রান রেট নামিয়ে এনেছে, এখানে এই কাজটা ওরা খুব ভালো করে। উইকেট মন্থর হয়ে পড়ছে। একটু স্পিন বান্ধব হয়ে যাচ্ছে। আমাদের সামনে এটাই চ্যালেঞ্জ।”