শুক্রবার সকাল ১০টা থেকে বেলা ১১টা পর্যন্ত বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস ও ক্যাম্পাসের বাইরের ৬৯টি কেন্দ্রে ১২০ নম্বরের এমসিকিউ পরীক্ষা হয়।
মানবিকের বিভিন্ন অনুষদের দুই হাজার ২৯৬টি আসনের বিপরীতে এবার ৩১ হাজার ১৬৩ জন পরীক্ষার্থী এবার এ পরীক্ষায় অংশ নেন।
বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রক্টর অধ্যাপক আমজাদ আলী পরীক্ষা শেষে সাংবাদিকদের বলেন, “শান্তিপূর্ণভাবে ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছে। বিগত বছরে ভর্তি পরীক্ষায় জালিয়াতির ঘটনা ঘটলেও এবার তেমন কোনো ঘটনা ঘটেনি।”
এবারও ফেইসবুকে প্রশ্ন ফাঁস হওয়ার অভিযোগ নিয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করলে তিনি বলেন, “কয়েকটি প্রতারকচক্র প্রশ্নফাঁসের কথা বলে পরীক্ষার্থীদের বিভ্রান্ত করা চেষ্টা করছে। বিকাশের মাধ্যমে টাকা চাওয়ার অভিযোগ পেয়েছিলাম। সে অনুযায়ী আমরা অভিযানও চালিয়েছি। ওই সব প্রতারকদের তথ্য ডিবি পুলিশে দিয়েছি।”
গত কয়েক বছর ধরে পরীক্ষার হলে জালিয়াতি ও প্রশ্নফাঁসের অভিযোগের কারণে এবারও পরীক্ষার হলে ক্যালকুলেটর, মোবাইল ফোন এবং বাইরে যোগাযোগ করা যায় এমন যে কোনো ইলেক্ট্রনিক ডিভাইস নিষিদ্ধ ছিল। যে কোনো অনিয়মের তাৎক্ষণিক শাস্তির জন্য ছিল ভ্রাম্যমাণ আদালত।
এছাড়া শনিবার ‘চ’ ইউনিটের লিখিত এবং ১৭ অক্টোবর অঙ্কন পরীক্ষা, ১৬ অক্টোবর ‘গ’ ইউনিট, ৩০ অক্টোবর ‘ক’ ইউনিট, ৬ নভেম্বর ‘ঘ’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা হবে।
ভর্তি পরীক্ষার সিট-প্ল্যান বিশ্ববিদ্যালয়ের admission.eis.du.ac.bd ওয়েবসাইট থেকে জানা যাবে