রোববার সেনানিবাসে সেনাকুঞ্জে প্রায় তিনশ মুক্তিযোদ্ধাদের সঙ্গে তিনি ইফতার ও রাতের খাবার সারেন।
অনুষ্ঠানে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক ও প্রধানমন্ত্রীর নিরাপত্তা উপদেষ্টা তারেক আহমেদ সিদ্দিক উপস্থিত ছিলেন।
এছাড়া নৌবাহিনী প্রধান ভাইস অ্যাডমিরাল এম ফরিদ হাবিব, বিমান বাহিনীর প্রধান এয়ার মার্শাল আবু এসরারসহ মুক্তিযোদ্ধা কল্যাণ ট্রাস্ট ও মুক্তিযোদ্ধা কেন্দ্রীয় কমান্ড কাউন্সিল নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে তিনি বলেন, “পাকিস্তান আর্মিতে চাকরি করতাম। ১৯৭১ সালে ৩ মার্চ দুই মাসের মেডিকেল ছুটিতে বাংলাদেশে এসে ২৮ মার্চ সাত নম্বর সেক্টরে ক্যাপ্টেন জাহাঙ্গীরের অধীনে যুদ্ধে যোগদান করি।
“৭১ সালে ১৪ ডিসেম্বর ভোরে মহানন্দা নদী পার হয়ে চরে পাক-বাহিনীর সঙ্গে সম্মুখ যুদ্ধে জড়ায়ে নিহত হন ক্যাপ্টেন জাহাঙ্গীর। ওই সময় দুটি গুলি লেগে আহত হই আমি।”
দুই ছেলে ও দুই মেয়ের জনক যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা হুমায়ূন বলেন, সরকারের কাছে চাওয়ার কিছু নেই। তবে এখনও কুষ্টিয়ার হাউজিংয়ে থাকি। নিজের কোন জয়গা নেই। একটু জায়গা পেলে ভাল হতো।”
শরীয়তপুর থেকে এসেছেন ল্যান্স নায়েক আদিল উদ্দিন।
তিনি বলেন, “অনেক কথা আছে- যা প্রধানমন্ত্রীর কাছে বলতে চাই। কিন্তু তার (প্রধানমন্ত্রী) সঙ্গে দেখা করার সুযোগ পাচ্ছি না।”