বৃহস্পতিবার তিন কর্মকর্তা সিসিসির সচিব আবদুর রশিদ, উপ-সচিব সাইফুদ্দিন আহমেদ কাতেবী, বিজ্ঞাপন ও প্রমোদ কর বিভাগের সাবেক প্রধান আবুল মনসুর এবং অভিযোগকারীদের সাক্ষ্য নেন দুই সদস্যের এই তদন্ত কমিটি।
সিসিসির সচিব রশিদ আহমদ ও উপ-সচিব সাইফুদ্দিন আহমদে কাতেবীর বিরুদ্ধে নির্বাচনকালীন কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বদলি, স্বাস্থ্য বিভাগের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বদলির ক্ষেত্রে ঘুষ নেওয়া এবং স্বাস্থ্য বিভাগের চিকিৎসক রওশন সিতারা বেগমের সঙ্গে দুর্ব্যবহারের অভিযোগ আনে স্বাস্থ্য বিভাগের কর্মরত চিকিৎসকরা।
অন্যদিকে স্কাই ষ্টার নামের এক বিজ্ঞাপনী সংস্থার আট লাখ টাকা আত্মসাতের অভিযোগ রয়েছে বিজ্ঞাপন ও প্রমোদ কর শাখার সাবেক প্রধান পরিদর্শক আবুল মনসুরের বিরুদ্ধে।
তদন্ত কমিটির প্রধান স্থানীয় সরকারের মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব (প্রশাসন) সৌরেন্দ্র নাথ চক্রবর্তী বলেন, “সাক্ষ্য নিয়েছি। সবার সঙ্গে কথা হয়েছে। যত দ্রুত সম্ভব রিপোর্ট দেব আমরা।”
সিসিসির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা কাজী শফিউল আলম বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “তদন্ত কমিটির সদস্যরা আজকে (বৃহস্পতিবার) এসেছেন। সবার সঙ্গে কথা বলেছেন তারা। অভিযুক্ত তিন কর্মকর্তাও উপস্থিত ছিলেন।”
সিসিসির প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. শেখ সেলিম আকতার চৌধুরী বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, স্বাস্থ্য বিভাগের ডা. মো. আলী, ডা. মো. তৌহিদ, ডা. আশীষ কুমার মুখার্জী, ডা. রওশন সিতারা, ডা. তপন চক্রবর্তী, ডা. মেজবাহ উদ্দিন তদন্ত কমিটির কাছে সাক্ষ্য দিয়েছেন।
তদন্ত কমিটি না ডাকলেও স্বপ্রণোদিত হয়ে ডা. শাহানা পারভিন সাক্ষ্য দেন বলে জানান তিনি।