তবে সহিংস উগ্রপন্থিরা বাংলাদেশে ‘বিদ্যমান’ সামাজিক অস্থিরতাকে কাজে লাগাতে চাইছে বলে মন্তব্য করেছেন তিনি।
যুক্তরাষ্ট্রের হোনোলুলুর হাওয়াইয়ে মঙ্গলবার এক সম্মেলনে তিনি বলেন, “উগ্রপন্থা বাংলাদেশকে কব্জা করতে পারেনি।”
তবে সাম্প্রতিক কিছু ঘটনাবলীর প্রেক্ষিতে ‘নজরদারি থাকা দরকার’ বলে মন্তব্য করেন তিনি।
বার্নিকাট বলেন, ‘দুর্বল আইনের শাসন, সরকারি সেবায় বৈষম্য এবং মত প্রকাশের স্বাধীনতার তেমন সুযোগ না থাকা’র মতো বিষয়গুলো উগ্রপন্থিদের ঘাঁটি তৈরিতে সহায়ক বার্তা দিতে পারে।
জঙ্গিবাদ দমনে শক্তিপ্রয়োগের পাশাপাশি বাংলাদেশ সরকারের এসব সামাজিক-রাজনৈতিক পরিস্থিতি, অবকাঠামো ও দুঃখ-দুর্দশা- যে বিষয়গুলো মানুষকে মৌলবাদের দিকে ধাবিত করতে পারে, সে সব বিষয়ের দিকে নজর দেওয়া উচিত বলে মন্তব্য করেন তিনি।
প্যাসিফিক অঞ্চল বিষয়ক যুক্তরাষ্ট্রের স্পেশাল অপারেশনস কমান্ড এই সম্মেলনের আয়োজন করে।
যুক্তরাষ্ট্র ও ‘কৌশলগতভাবে গুরুত্বপূর্ণ’ বাংলাদেশ কীভাবে একসঙ্গে সহিংস উগ্রপন্থার বিরুদ্ধে কাজ করতে পারে সে বিষয়ের ওপর জোর দেন রাষ্ট্রদূত বার্নিকাট।