এছাড়া আলাদা ঘটনায় নেত্রকোণা পৌর এলাকা থেকে এক যুবকের লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ।
নিহত গৃহবধূ শিফা আক্তার (২০) কেন্দুয়ার দলপা ইউনিয়নের চাতল গ্রামের হারুনুর রশিদের স্ত্রী।
আর নেত্রকোণা পৌর এলাকা থেকে উদ্ধার নিহত সোহেল মিয়া (২৫) পৌরসভার বাহিরচাপড়া এলাকার রাশেদ মিয়ার ছেলে।
কেন্দুয়া থানার ওসি অভি রঞ্জন দেব জানান, বৃহস্পতিবার মধ্যরাতে দলপা ইউনিয়নের চাতল গ্রামে শিফাকে তার স্বামী হারুন শ্বাসরোধে হত্যা করে বলে স্বজনদের অভিযোগ।
খবর পেয়ে পুলিশ শুক্রবার সকালে শিফার লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য নেত্রকোণা আধুনিক সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠায়। আর হারুনুর রশিদকে আটক করে নিয়ে আসা হয় থানায়।
নিহতের স্বজনদের বরাত দিয়ে অভি জানান, হারুন ও শিফার মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে পারিবারিক কলহ চলছিল।
এদিকে নেত্রকোণা মডেল থানার ওসি মাছুদুল আলম জানান, শুক্রবার সকালে পৌরসভার বাহিরচাপড়া এলাকায় শাহজাহান নামে এক ব্যক্তির বাড়ির পেছনের ঝোপে সোহেলের লাশ পড়ে থাকতে দেখে স্থানীয়রা থানায় খবর দেয়।
পরে পুলিশ গিয়ে লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য নেত্রকোণা আধুনিক সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠায়।
বৃহস্পতিবার রাত ১০টার পর বাসা থেকে বেরিয়ে সোহেল আর ফেরেননি বলে পরিবারের সদস্যদের পুলিশকে জানিয়েছেন।