এর মধ্যে সকাল থেকে হিমেল বাতাসের সঙ্গে গুড়ি গুড়ি বৃষ্টি শীতের তীব্রতাকে আরও বাড়িয়ে দিয়েছে।
এ অবস্থায় বৃহস্পতিবার জেলায় দিনের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১৩ দশমিক ১ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করেছে আবহাওয়া অধিপ্তর।
অপরদিকে হাসপাতালগুলোতে শীতজনিত রোগীর সংখ্যাও বেড়েছে ব্যাপকহারে।
নীলফামারী আধুনিক সদর হাসপাতালের আবাসিক চিকিৎসা কর্মকর্তা ফজলুলর হক তানসেন বলেন, সোমবার থেকে তাপমাত্রা কমে আসছিল, ফলে শীতজনিত রোগীর সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়েছে। গত তিনদিনে হাসপাতাল থেকে পাঁচ শতাধিক রোগীকে চিকিৎসা সেবা দেওয়া হয়েছে।
শীতের পাশাপাশি এ গুড়ি গুড়ি বৃষ্টির কারণে বিপাকে পড়েছে মানুষ, বিশেষ করে নিম্ন আয়ের খেটে খাওয়া মানুষের দুর্ভোগ বেড়েছে বেশি। জরুরি প্রয়োজন ছাড়া ঘরের বাইরে খুব একটা বের হচ্ছে না কেউ। ফলে রাস্তাঘাটে মানুষের উপস্থিতি অনেক কম।
শহরের বাবুপাড়া মহল্লার চায়ের দোকানি সহিদুল ইসলাম বলেন, সকাল থেকে ঠাণ্ডা বাতাস আর তার সঙ্গে গুড়িগুড়ি বৃষ্টি পড়ায় শহরে মানুষের উপস্থিতি কম।
দোকানে মানুষের আনাগোনা কম। সকাল থেকে বিকাল ৩টা পর্যন্ত তেমন একটা বেচাবিক্রি হয়নি।