মঙ্গলবার বিকালে তাদের নিয়ে চট্টগ্রাম ও ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের একটি দল ঢাকার পথে রওনা হয়।
চট্টগ্রাম মহানগর পুলিশ কমিশনার আবদুল জলিল মণ্ডল বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “গ্রেপ্তার পাঁচজনের কাছ থেকে কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পাওয়া গেছে। তদন্তের জন্যই তাদের ঢাকা নিয়ে যাওয়া হচ্ছে।’’
গত রোববার দুপুরে নাসিরাবাদের হোটেল ‘লর্ডস ইন’ থেকে পাকিস্তানি নাগরিক মোহাম্মদ আলমসহ পাঁচজনকে আটক করে গোয়েন্দা পুলিশ।
আলম নেদারল্যান্ডসভিত্তিক স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন ‘গ্লোবাল রোহিঙ্গা সেন্টার’র পরিচালক।
গ্রেপ্তারের পর নগর পুলিশের একটি দল পাঁচজনকে জিজ্ঞাসাবাদ করে।
পরে সোমবার চট্টগ্রাম মহানগর হাকিম জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তাদের পাঁচ দিনের রিমান্ডে পাঠায়।
গ্রেপ্তার অপর চারজন হলেন- আবদুল মজিদ (৪১), মো. আমিন (৫০), মো. শফিউল্লাহ (৩৮) ও ছালামত উল্লাহ (৪০)।
এদের সঙ্গে রোহিঙ্গা সলিডারিটি অরগানাইজেশনের (আরএসও) সঙ্গে সম্পৃক্ততা রয়েছে বলে পুলিশের ধারণা।
গ্রেপ্তার শফিউল্লাহ নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলা আওয়ামী লীগের মানবসম্পদ উন্নয়ন বিষয়ক সম্পাদক হলেও আরএসও’র একটি পক্ষের নেতৃত্বস্থানীয় বলে জানা গেছে।
এছাড়া ছালামত উল্লাহও আরএসও’র ওই পক্ষের শীর্ষ পদে আছেন বলে গোয়েন্দাদের কাছ থেকে জানা গেছে।