সকালে গভর্নমেন্ট হাউসে পৌঁছালে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে উষ্ণ অভ্যর্থনা জানানো হয়।
নিহত সুইটি (১৩) রাজধানীর একটি স্কুলে অষ্টম শ্রেণিতে পড়তেন।
মিরপুর থানার এসআই হাবিবুর রহমান জানান, বোনের সঙ্গে রাগারাগির পর মঙ্গলবার সন্ধ্যায় নিজ ঘরের দরজা লাগিয়ে দেয় সুইটি। বুধবার সকালে দরজা ভেঙে ফ্যানের সঙ্গে ঝুলন্ত অবস্থায় তার লাশ উদ্ধার করা হয়।
এসআই হাবিবুর বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, রড়বাগের বসতি হাউজিং-এর ১২ নম্বর সড়কের একটি বাসায় বড় বোনের সাথে থাকতো সুইটি।
“মঙ্গলবার বিকালে ভাগ্নেকে গাল মন্দ করায় বড়বোন তার উপর ক্ষুব্ধ হয়। এজন্য তাকেও গালমন্দ করেন তার বড়বোন।এই ক্ষোভে সুইটি সন্ধায় তার ঘরে ঢুকে দরজা লাগিয়ে দেয়।
“বুধবার সকাল পর্যন্ত দরজা না খোলায় সন্দেহ হলে এক পর্যায়ে পুলিশকে খবর দেওয়া হয়। পুলিশ এসে ঝুলন্ত অবস্থায় তার লাশ উদ্ধার করে।”
সুইটির বোনের স্বামী সৌদি আরব প্রবাসী জানিয়ে পুলিশ সদস্য হাবিবুর বলেন, “বাসাটিতে তারা দুই বোনই থাকতো।”