লম্বা সময় বিদ্যুৎ না থাকায় বাসাবাড়ির ফ্রিজও কাজ করছে না; ফলে খাবার সংরক্ষণ আর নিজেদের ঠাণ্ডা রাখতে দেশটিতে বরফের চাহিদা তুঙ্গে।
প্রেসিডেন্ট পেট্রো পোরোশেঙ্কো যুদ্ধবিরতি ভেঙে না পড়লেও রাশিয়া এ অঞ্চলের জন্য একটি ‘সামরিক হুমকি’ হয়েই বিরাজ করবে।
পূর্বাঞ্চলে রুশপন্থি বিচ্ছিন্নতাবাদীদের সঙ্গে লড়াইরত সরকারি সেনারা রণক্ষেত্রের সম্মুখসারি থেকে অস্ত্র ও গোলাবারুদ সরিয়ে নিতে শুরু করেছে।এতে করে ১৫ ফেব্রুয়ারি থেকে কার্যকর হওয়া যু্দ্ধবিরতি অবশেষে বহাল থাকার একটা ইঙ্গিত দেখা দেয়।
কিন্তু কিয়েভের সেনাবাহিনী পরে গত ২৪ ঘণ্টায় তিন সেনা নিহতের কথা ঘোষণা করে। এর আগে দুইদিনে হতাহতের কোনো ঘটনা না ঘটায় যুদ্ধবিরতি অক্ষুন্ন থাকার ব্যাপারে আশার সঞ্চার হয়েছিল।