লম্বা সময় বিদ্যুৎ না থাকায় বাসাবাড়ির ফ্রিজও কাজ করছে না; ফলে খাবার সংরক্ষণ আর নিজেদের ঠাণ্ডা রাখতে দেশটিতে বরফের চাহিদা তুঙ্গে।
হোমস নগরীর বিধ্বস্ত স্থাপনার সামনে দাঁড়িয়ে ছবি তুলে সদ্যবিবাহিত ওই দম্পতি যেন ‘যুদ্ধের চেয়ে ভালবাসা শক্তিশালী’ একথাই প্রমাণ করতে চেয়েছেন।
১৮ বছর বয়সী কনে নাদা মের্হি ও ২৭ বছর বয়সী বর হাসান ইউসুফ তাদের বিয়ের ছবিগুলো উদ্যান বা নিজেদের বাড়ির সামনে তোলেননি। বরং জীবনের মধুরতম এ সময়ের স্মৃতি তারা যুদ্ধের ভয়াবহতার স্মারক হয়ে দাঁড়িয়ে থাকা ধ্বংসপ্রায় ভবনগুলোতে ধারণ করেছেন। যেন যুদ্ধও তাদের ভালবাসাকে মারতে পারেনি।
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে নাদা ও হাসানের ছবিগুলো ভাইরাল হয়ে গেছে। ফটোগ্রাফার জাফর মারি ছবিগুলো তুলেছেন বলে জানিয়েছে ‘দ্য মেইল’ অনলাইন।
একমাস আগে সিরিয়ার সদ্যবিবাহিত আরেক দম্পতি একই ধরনের ছবি তুলেছিলেন।
এসব ছবি যেন ‘মৃত্যুর চেয়ে জীবনের শক্তির প্রখরতাই’ চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দিয়েছে।