গয়েশ্বর বলেন, “অনেকের দাবি ছিল, অনেকের প্রস্তাব ছিল, আমরা যেন হরতাল দিই। বিএনপি আজকে সেই হরতালটি ঘোষণা করেনি।“

আওয়ামী লীগের উদ্দেশে ফারুক বলেন, “আমরা বলে দিতে চাই, আমাদের লেজে লেজে থেকে বিএনপির কালো পতাকা মিছিল প্রতিরোধ করতে আপনারা পারবেন না।“

ওইদিন জাতীয় পতাকা হা‌তে মহানগর, জেলা ও উপজেলায় শান্তি সমা‌বেশের ঘোষণা দেন দলের সাধারণ সম্পাদক।

“রাত ৩টায় ফোন করে তাকে পাওয়া যায়। এমন প্রধানমন্ত্রী পাবেন আর কোথাও? কোনো দেশে আছে? দুপুরের খাবার রাতে খান, কোনো কোনো দিন খানও না।”

শনিবার বিকাল ৩টায় বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয় সামনে এ সমাবেশ হবে।

তর্কের খাতিরে ধরা যাক, হরতাল-অবরোধের মতো ভোঁতা কর্মসূচি ডেকে বিএনপি নিজেদের অজনপ্রিয় করে তুলছে এবং এতে আপাত বিজয় হয়েছে আওয়ামী লীগের। কিন্তু হরতাল-অবরোধ যত ভোঁতা অস্ত্রই হোক না, ভোঁতা অস্ত্রে পা কাটলে ...

ঢাকার বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের দক্ষিণ গেটে শনিবার ‘শান্তি ও উন্নয়ন’ সমাবেশ করে আওয়ামী লীগ।

রোববার বিএনপির হরতালের দিন জেলা ও থানা পর্যায়ে শান্তি সমাবেশের ঘোষণা দিয়েছেন আওয়ামী লীগ নেতা।