দেশের বাইরে থেকে এসেছেন অনেকে; আবার ঢাকায় বসবাসরত বিদেশি নাগরিকদেরও দেখা গেছে মেলায় ঘুরে বেড়াতে।

তিনদিনের এই উৎসব শুরু হয় মঙ্গলবার। পরদিন বুধবার কোনো আয়োজন না রেখে বৃহস্পতি ও শুক্রবার নানা ধরনের অনুষ্ঠান রাখা হয়েছে।

এ উৎসবের মূল আকর্ষণ ছিল ফরিদপুর লালন পরিষদের শিল্পীদের গান।

একাডেমির উন্মুক্ত চত্বরে এই আয়োজন হয়েছিল।

স্মরণোৎসব শুরুর আগেই সাধু-ভক্ত-আশেকানরা ঠাঁই নিয়েছেন তীর্থ ধাম ছেঁউড়িয়ার আখড়াবাড়িতে।

আমাদের রাজনীতি হবে, সেইসঙ্গে অন্য অনেক নীতিও থাকবে। তবে সেইসব নীতিতে লালনকে উপেক্ষা করলে আমরা আর আমরা থাকি না। আমাদের আত্মপরিচয়ের প্রয়োজনে, আমাদের অস্তিত্বের নিশানায় লালনের বড় প্রয়োজন।