ঝড়ের বিপদ কমে আসায় সমুদ্র বন্দরগুলোতে বিপদ সংকেত নামিয়ে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত দেখাতে বলেছে আবহাওয়া অফিস।

আবহাওয়া অফিস বলছে, সন্ধ্যা নাগাদ পুরোপুরি স্থলভাগে উঠে আসতে পারে এ ঝড়।

ঝড়ের মধ্যে কক্সবাজারে দুইজনের মৃত্যুর খবর এসেছে, ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে গাছপালা, কাঁচাঘর

বুধবার দুপুরের দিকে ভোলার কাছ দিয়ে বরিশাল-চট্টগ্রাম উপকূল অতিক্রম করতে পারে এ ঘূর্ণিঝড়।

মহাবিপদ সংকেত নামানো হলে উভয় বন্দর কার্যক্রম শুরুর প্রস্তুতি শুরু করে।

পতেঙ্গা আবহাওয়া অফিসের পর্যবেক্ষক ওবায়েদ উল্লাহ বলেন, “চট্টগ্রামে ঝড়ের তেমন প্রভাব পড়ার আশঙ্কা নেই।”

মোংলা ও পায়রার পাশাপাশি চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দরকেও ৭ নম্বর বিপদ সংকেত দেখাতে বলেছে আবহাওয়া অফিস।

সিত্রাং বৃষ্টি ঝরাচ্ছে সর্বত্র, বিপদ সংকেত জারি রয়েছে বন্দরে। তিন বিমানবন্দর পরিস্থিতি স্বাভাবিক না হওয়া পর্যন্ত বন্ধ।