১৬ জানুয়ারি ২০২৫, ২ মাঘ ১৪৩১
আরেকটি দৃষ্টিনন্দন চাঁদ হল শনি গ্রহের টাইটান। এর অনন্যতার কারণ হচ্ছে, এতে নদী, হ্রদ ও সমুদ্র সবই রয়েছে, যা পানির নয়, বরং তরল মিথেন ও ইথেনের।
উচ্চশক্তির এসব সুপারফ্লেয়ার নিয়ে এখন পর্যন্ত গবেষকদের সবচেয়ে সংবেদনশীল ও বিশদ তথ্যপ্রমাণ দিয়েছে এই গবেষণা।
একটি তারার বসবাসের উপযোগী হয়ে ওঠার জন্য সেখানে পানি থাকাটা গুরুত্বপূর্ণ। আর এসব গ্রহে তরল পানির জন্য যথেষ্ট উষ্ণতা রয়েছে।
“আমাদের সৌরজগতের গঠন সম্পর্কে দীর্ঘদিন ধরে থাকা এক প্রশ্নের উত্তর মিলেছে এতে। এটি এক রোমাঞ্চকর গবেষণা।”
মিরান্ডার পৃষ্ঠের নীচে আজও তরল পানির একটি পাতলা স্তর থাকতে পারে, যা চাঁদটির ছোট আকার ও সূর্য থেকে দূরত্বের বিবেচনায় অসাধারণ এক বিষয়।
একক কোনো মহাকাশযান বা রোভারের ওপর নির্ভর করার পরিবর্তে ‘ভ্যামেক্স’ মিশনটি একঝাঁক রোবট ব্যবহার করবে, যা একসঙ্গে সমন্বয় করে কাজ করবে।
দুই বছর ধরে বিভিন্ন এক্সোপ্ল্যানেট পর্যবেক্ষণ করছে জেমস ওয়েব স্পেস টেলিস্কোপ, যা এরইমধ্যে বিজ্ঞানীদের এ সংশ্লিষ্ট ধারণা খতিয়ে দেখতে সহায়তা করছে।
শনির বরফের বলয়ের বিপরীতে পৃথিবীর বলয়ে পাথর ছাড়া আর কিছুই তৈরি হবে না। পৃথিবী সূর্যের এতই কাছে যে, ধ্বংসাবশেষের মধ্যে বরফের টিকে থাকা অসম্ভব।