১৭ এপ্রিল ২০২৫, ৪ বৈশাখ ১৪৩২
এ বিশেষ ধরনের বামন জোড়াটি এক ঘনিষ্ঠ কক্ষপথে আবদ্ধ রয়েছে এবং শেষ পর্যন্ত এরা একে অপরের সঙ্গে সংঘর্ষ করবে, যার ফলে তৈরি হবে ‘টাইপ ১ এ’ সুপারনোভা।
বিশ্বের কোন প্রান্তে আছেন, তার ভিত্তিতে এ চন্দ্র গ্রহণ দেখা যাবে কি না তা নির্ধারিত হবে। যুক্তরাষ্ট্রে এটি রাত ২.২০ মিনিটে ও যুক্তরাজ্যে ভোর ৬.২০ মিনিটে শুরু হবে।
প্রথম ছায়াপথের সময়ে যদি পানি গঠিত হতে পারে তাহলে কোটি কোটি বছর আগে তৈরি বিভিন্ন গ্রহের প্রাথমিক বিকাশেও ভূমিকা রাখতে পারে পানি।
শুক্র গ্রহের মতো উজ্জ্বল হতে পারে ধূমকেতুটি। পৃথিবীর দক্ষিণ গোলার্ধ থেকে সবচেয়ে ভালোভাবে পর্যবেক্ষণ করা যাবে এটি।
সূর্যপৃষ্ঠ থেকে মাত্র ৩৮ লাখ মাইলের মধ্যে পৌঁছে সংকেত পাঠিয়েছে নাসার মহাকাশযান পার্কার সোলার প্রোব; এর মাধ্যমে সূর্য নিয়ে মানুষের গবেষণা আর বোঝাপড়ার নতুন দিগন্ত খুলল।
২০১৮ সালে এই সোলার প্রোবটিকে মহাকাশে উৎক্ষেপণ করে নাসা। তারপর থেকে সূর্যকে ২০ বারেরও বেশি প্রদক্ষিণ করেছে এটি।
উচ্চশক্তির এসব সুপারফ্লেয়ার নিয়ে এখন পর্যন্ত গবেষকদের সবচেয়ে সংবেদনশীল ও বিশদ তথ্যপ্রমাণ দিয়েছে এই গবেষণা।
একটি তারার বসবাসের উপযোগী হয়ে ওঠার জন্য সেখানে পানি থাকাটা গুরুত্বপূর্ণ। আর এসব গ্রহে তরল পানির জন্য যথেষ্ট উষ্ণতা রয়েছে।