১৫ জানুয়ারি ২০২৫, ৩০ পৌষ ১৪৩১
শুক্র গ্রহের মতো উজ্জ্বল হতে পারে ধূমকেতুটি। পৃথিবীর দক্ষিণ গোলার্ধ থেকে সবচেয়ে ভালোভাবে পর্যবেক্ষণ করা যাবে এটি।
সূর্যপৃষ্ঠ থেকে মাত্র ৩৮ লাখ মাইলের মধ্যে পৌঁছে সংকেত পাঠিয়েছে নাসার মহাকাশযান পার্কার সোলার প্রোব; এর মাধ্যমে সূর্য নিয়ে মানুষের গবেষণা আর বোঝাপড়ার নতুন দিগন্ত খুলল।
২০১৮ সালে এই সোলার প্রোবটিকে মহাকাশে উৎক্ষেপণ করে নাসা। তারপর থেকে সূর্যকে ২০ বারেরও বেশি প্রদক্ষিণ করেছে এটি।
উচ্চশক্তির এসব সুপারফ্লেয়ার নিয়ে এখন পর্যন্ত গবেষকদের সবচেয়ে সংবেদনশীল ও বিশদ তথ্যপ্রমাণ দিয়েছে এই গবেষণা।
একটি তারার বসবাসের উপযোগী হয়ে ওঠার জন্য সেখানে পানি থাকাটা গুরুত্বপূর্ণ। আর এসব গ্রহে তরল পানির জন্য যথেষ্ট উষ্ণতা রয়েছে।
এ মিশনের মহাকাশযানটি যে সাতটি গুরুত্বপূর্ণ বৈজ্ঞানিক যন্ত্র বহন করছে, তার মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে ‘ভিজিবল এমিশন লাইন করনাগ্রাফ’ বা ‘ভেল্ক’ নামের যন্ত্রটি।
“আমাদের সৌরজগতের গঠন সম্পর্কে দীর্ঘদিন ধরে থাকা এক প্রশ্নের উত্তর মিলেছে এতে। এটি এক রোমাঞ্চকর গবেষণা।”
ব্যাটারি তৈরিতে তরল ইলেকট্রলাইটের বদলে ব্যবহার করা হয়েছে এক ধরনের কঠিন বা শক্ত উপাদান।