২০ এপ্রিল ২০২৫, ৭ বৈশাখ ১৪৩২
“১০টি কম্পিউটারে সাতজন অফিসার আমার এক মাস যাবত এন্ট্রি দিয়ে শেষ করতে পারেনি।”
“সংবাদমাধ্যমে অজ্ঞাত সিআইসি কর্মকর্তাদের উদ্ধৃতি দিয়ে প্রকাশিত কর ফাঁকির অভিযোগ ভিত্তিহীন। কর ফাঁকি দেওয়ার কোনো প্রশ্ন তোলা অবান্তর,” বলেছে সামিট গ্রুপ।
এটিকে দেশের ‘সবচেয়ে বড়’ উৎসে কর ‘ফাঁকি’ বলছে এনবিআর; যা আদায়ে পদক্ষেপ নেওয়ার কথাও বলছে সংস্থাটি।
বর্তমানে মাঠ পর্যায়ে ঢাকায় ২৫টি, চট্টগ্রামে চারটি, দশটি জেলায় দশটি এবং একটি বৃহৎ করদাতা ইউনিট রয়েছে।
কর ফাঁকির অভিযোগ অনুসন্ধানে পুলিশের এ কর্মকর্তার রিসোর্টে অভিযান চালিয়ে নথিপত্র ও কম্পিউটার জব্দ করেছে এনবিআর।
সিআইসির এক কর্মকর্তা বলেন, “হারুনের বিপুল সম্পদ অর্জনের বিষয়টি আমাদের নজরে এসেছে, একজন সরকারি কর্মকর্তা হিসেবে যা তার বৈধ আয়ের সঙ্গে সংগতিপূর্ণ নয়।”
সিআইসি অনুসন্ধানে নেমে দেশের ভেতরে স্বপনের সাকুল্যে ৯০ কোটি টাকার সম্পদের খোঁজ পায় কিন্তু আয়কর বিবরণীতে আছে অনেক কম।
সিআইসির মহাপরিচালক খাইরুল ইসলামকে বৃহৎ করদাতা ইউনিটে বদলি করে তার স্থলে বসানো হয়েছে ঢাকার কর অঞ্চল-১৫ এর কমিশনার আহসান হাবিবকে।