১৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ৩০ মাঘ ১৪৩১
"আমরা সামাজিকভাবে লাঞ্চিত হচ্ছি, রাস্তায় মার খাচ্ছি, আমরা দেখিয়ে দিয়ে যাব, বৈষম্যহীন সরকারের কাছে আমরা কিভাবে বৈষম্যের শিকার হচ্ছি।“
"উপস্থিতি বাড়লে মোড় অবরোধ করা হবে৷ দুইদিন কী হইছে দেখছেনই তো।“
“যেহেতু আইনি বিষয়, তাই আমাদের নিয়োগ নিশ্চিত করার সুস্পষ্ট ঘোষণা দেননি তারা। তবে আমাদের বিষয়ে তারা আন্তরিক,” বলেন প্রধান সমন্বয়কারী ইয়াছিন।
“আমরা শাহবাগে জাতীয় জাদুঘরের সামনে সড়কের পাশে অবস্থান নিয়েছি৷ এখানেই রাতে অবস্থান করব।”
বিকেলের দিকে আন্দোলনকারীরা রাস্তা থেকে সরে যান। পরে এলাকাটিতে যান চলাচল স্বাভাবিক হয়।
আন্দোলনকারীরা বলছেন, সেখান থেকে তারা লংমার্চ করে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর বা স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের দিকে যাবেন।
“সারজিস আলম এসে আন্দোলনকারীদের সঙ্গে কথা বলেন। পরে তারা সড়ক ছেড়ে দেন,” বলেন শাহবাগ থানার ওসি।
"আমরা ন্যায়বিচার পাচ্ছি না। সরকারও এই বিষয়ে তৎপর না। ছয় মাস হয়ে গেলেও এখনো কেউ খোঁজ নেয়নি।”