২০ মার্চ ২০২৫, ৪ চৈত্র ১৪৩১
চিন্ময় দাশকে এদিন আদালতে হাজির করা হয়নি। তার পক্ষে কোনো আইনজীবীও শুনানিতে দাঁড়াননি।
রাষ্ট্রদ্রোহের এ মামলায় ২৬ নভেম্বর জামিন নাকচ করে চিন্ময় দাশকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেয় হাকিম আদালত।
‘চিন্ময় কৃষ্ণ দাশ জুলাই গণঅভ্যুত্থানের ফল’ মন্তব্য করে মঙ্গলবার এক ফেইসবুক পোস্টে তিনি লেখেন, “হিন্দু মানেই দিল্লির দালাল, বিজেপির এজেন্ট, হিন্দুত্ববাদী এই ধরনের ঘৃণাবোধক সাম্প্রাদায়িক ট্যাগিং পরিহার করুন।”
বেলা দেড়টার দিকে বিজিবি-পুলিশ বাঁশি দিয়ে বিক্ষোভকারীদের সরিয়ে দেয়ার চেষ্টা করলে বিক্ষোভকারীরা আরও ক্ষুব্ধ হয়ে ‘ভুয়া ভুয়া’ স্লোগান দেওয়া শুরু করে।
জামিন নাকচের আদেশের বিরুদ্ধে রিভিশন আবেদন করার কথা বলেছেন চিন্ময় কৃষ্ণ দাশের আইনজীবীরা।
২০১৫ ও ২০১৬ সালে এসব মামলা দায়ের করা হয়েছিল।
বিগত সরকারের ‘মন্ত্রী, এমপি ও প্রভাবশালীদের মদদে’ বিদ্যুৎ খাতকে অস্থিতিশীল করার চেষ্টার অভিযোগ আনা হয়েছে দুই মামলায়।
এই সাংবাদিকরা বর্তমানে বন্ধ থাকা স্ট্যান্ড নিউজের সম্পাদক ছিলেন। তাদের সর্বোচ্চ দুই বছরের জেল হতে পারে।