১২ মার্চ ২০২৫, ২৭ ফাল্গুন ১৪৩১
ফেরত আনাদের মধ্যে ১৪ রোহিঙ্গা নাগরিকও আছেন। তারা টেকনাফ-উখিয়ার বিভিন্ন আশ্রয় শিবিরে বসবাস করতেন।
২০ জানুয়ারি আরাকান আর্মির হেফাজত থেকে দুটি পণ্যবাহী জাহাজ মুক্তি পেয়েছিল। সেগুলো মালামাল খালাস করে ইয়াংগুনে ফিরে গেছে।
তবে ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহ থেকেই মিয়ানমার থেকে পণ্য আসা বন্ধ রয়েছে বলে জানান স্থলবন্দরের কর্মকর্তা।
১৬ জানুয়ারি নাফ নদীর মিয়ানমারের নাইক্ষ্যংদিয়া এলাকায় পণ্যবাহী দুটি জাহাজ আরাকান আর্মির সদস্যরা তল্লাশির নামে জিম্মি করে।
নিহত সকলেই বেসামরিক নাগরিক, বলছেন আরাকান আর্মির একজন মুখপাত্র।
কক্সবাজারের টেকনাফের সীমান্ত এলাকা পরিদর্শন করেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা।
“মঙ্গলবার রাতে বোমার শব্দের কম্পনে এলাকার ২০-২৫টি সেমিপাকা টিনশেড ও মাটির দেয়ালে বড় বড় ফাটল ধরেছে। যেকোনো এসব বাড়িঘর ধসে পড়তে পারে।”
রোহিঙ্গারা নানাভাবে ক্যাম্পে থাকা আত্মীয়-স্বজনদের বাড়ির পাশাপাশি ভাড়া বাসায় অবস্থান নিয়েছে বলে জানাচ্ছেন স্থানীয়রা।