১০ ডিসেম্বর ২০২৪, ২৫ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
“মঙ্গলবার রাতে বোমার শব্দের কম্পনে এলাকার ২০-২৫টি সেমিপাকা টিনশেড ও মাটির দেয়ালে বড় বড় ফাটল ধরেছে। যেকোনো এসব বাড়িঘর ধসে পড়তে পারে।”
রোহিঙ্গারা নানাভাবে ক্যাম্পে থাকা আত্মীয়-স্বজনদের বাড়ির পাশাপাশি ভাড়া বাসায় অবস্থান নিয়েছে বলে জানাচ্ছেন স্থানীয়রা।
এপিবিএন কর্মকর্তা বলেন, “কিছুসংখ্যক রোহিঙ্গা ক্যাম্পে ঢুকে পড়েছে। ক্যাম্পে কঠোর নিরাপত্তাব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।”
প্যানেল মেয়র বলেন, “বিস্ফোরণের শব্দে এলাকার ঘরবাড়ি কেঁপে উঠছে। সীমান্তবর্তী এলাকার মানুষ আতঙ্কের মধ্যে দিন কাটাচ্ছেন।”
টেকনাফ থেকে সেন্ট মার্টিনে গেছে তিনটি ট্রলার। আর সেন্ট মার্টিন থেকে শাহপরীর দ্বীপে এসেছে তিনটি ট্রলার ও তিনটি স্পিডবোট।
টেকনাফের ইউএনও বলেন, “পৌরসভা, সদর ও সাবরাংয়ের বাসিন্দারা কিছুক্ষণ পর থেমে থেমে বিস্ফোরণের শব্দ শুনতে পাচ্ছেন। এতে করে তারা আতঙ্কগ্রস্ত।”
মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যের সীমান্তবর্তী মংডু অঞ্চলে দেশটির সেনাবাহিনী ও আরাকান আর্মির মধ্যে সংঘাত-সংঘর্ষ চলছে।
সেনাপ্রধান শনিবার শরীয়তপুরে শেখ রাসেল সেনানিবাসে পতাকা উত্তোলন শেষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে এসব কথা বলেন।