১৭ মার্চ ২০২৫, ২ চৈত্র ১৪৩১
কক্সবাজারের টেকনাফের সীমান্ত এলাকা পরিদর্শন করেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা।
টেকনাফের সাবরাং ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান নূর হোসেন বলেন, “বিস্ফোরণের এমন ভয়াবহ শব্দ আর কখনও শোনা যায়নি।”
এর আগে ৩ নভেম্বর ওই এলাকায় বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। এরপর মোটামুটি শান্তই ছিল সীমান্ত পরিস্থিতি।
জনপ্রতিনিধিরা বলছেন, শনিবার রাত ৮টা থেকে শুরু হওয়া বিস্ফোরণের শব্দ ভেসে এসেছে রোববার সকাল ১০টা পর্যন্ত।
বিকালে বিস্ফোরণের বিকট শব্দ ভেসে এলে টেকনাফ বন্দরের শ্রমিক ও ব্যবসায়ীরা আতঙ্কিত হয়ে রাস্তায় ছোটাছুটি শুরু করেন।
রোহিঙ্গারা নানাভাবে ক্যাম্পে থাকা আত্মীয়-স্বজনদের বাড়ির পাশাপাশি ভাড়া বাসায় অবস্থান নিয়েছে বলে জানাচ্ছেন স্থানীয়রা।
এপিবিএন কর্মকর্তা বলেন, “কিছুসংখ্যক রোহিঙ্গা ক্যাম্পে ঢুকে পড়েছে। ক্যাম্পে কঠোর নিরাপত্তাব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।”
এর আগে ফেব্রুয়ারি থেকে জুন পর্যন্ত বিজিপির ৭৫২ সদস্য পালিয়ে আশ্রয় নিয়েছিল।