১৫ ডিসেম্বর ২০২৪, ২৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
পরাজয় তখন অবশ্যম্ভাবী। এটা বুঝতে পেরে পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর মেজর জেনারেল রাও ফরমান আলী ঠান্ডা মাথায় পরিকল্পনা করে নির্দেশ দেন ডিসেম্বরের ১৪ তারিখের মধ্যে তালিকাভুক্ত বুদ্ধিজীবীদের ধরে এনে হত্যা করার।
একাত্তরে পাকিস্তানে আটকা পড়া এয়ারফোর্সের বাঙালি অফিসাররা মুক্ত হয়ে দেশে ফেরেন ১৯৭৪ সালে। এসেই তারা বিমানবাহিনীতে পজিশনসহ সবকিছু পেয়ে যান।
পুলিশ স্মৃতি জাদুঘরেও শহীদ আজিজুর রহমানের পোশাক ও রক্তমাখা চশমাসহ স্মৃতি সংরক্ষণ করা আছে। কিন্তু পুলিশ বা গোয়েন্দা বাহিনীর শহীদ মুক্তিযোদ্ধা বা শহীদ হিসেবে সরকারের কোনো তালিকায় বা গেজেটে নাম ওঠেনি তার।
মহিউদ্দিনের ডেডবডি পাওয়া যায় চাঁপাইনবাবগঞ্জ ইপিআর ক্যাম্পের পাশেই, মহানন্দা নদীর তীরে। অর্ধেক পানিতে ও অর্ধেক ডাঙ্গায় পড়েছিল তার লাশটা।