১৩ জানুয়ারি ২০২৫, ২৮ পৌষ ১৪৩১
আগের ধারণা ছিল, ‘অ্যামোনিয়া’ বরফে তৈরি বৃহস্পতির মেঘ। নতুন গবেষণা বলছে, গ্রহটির এসব বরফের মেঘ আসলে অ্যামোনিয়াম হাইড্রোসালফাইড ও ধোঁয়াশাও হতে পারে।
৯০ দিন ধরে প্রতিদিন জিআরএস-এর ছবি তুলেছে হাবল টেলিস্কোপ, যার ফলে এই ঝড়ের অস্বাভাবিক আচরণ দেখাতে টাইম-ল্যাপস মুভি তৈরি করেছেন বিজ্ঞানীরা।
পৃথিবী থেকে ৬২ কোটি ৮০ লাখ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত ইউরোপা আকারে আমাদের চাঁদের চেয়ে কিছুটা বড়। তবে, এদের মিল বলতে এতটুকুই।
সাড়ে ছয়শ কোটি কিলোমিটার যাত্রার এ মিশনটি শুরু হয়েছিল ২০২৩ সালের এপ্রিলে, যা শেষ হতে সময় লাগতে পারে আট বছরের বেশি সময়।
দীর্ঘদিন ধরেই বিজ্ঞানীদের অনুমান, বৃহস্পতি ও মঙ্গল গ্রহের মাঝখানে থাকা গ্রহাণু বেল্টে যেসব গ্রহাণুর অবস্থান, সেগুলোতে বরফ থাকতে পারে।
গ্রহটির খোঁজ মিলেছিল ২০০৫ সালে। এর পর থেকে এক্সোপ্ল্যানেটের বায়ুমণ্ডল সংশ্লিষ্ট গবেষণার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে এটি।
রাতের আকাশের সবচেয়ে উজ্জ্বল বস্তুগুলোর একটি হচ্ছে বৃহস্পতি। আর মেঘমুক্ত পরিষ্কার রাতের আকাশে সহজেই এর দেখা মেলে।
মিল্কিওয়ে’তে একটি ‘সুপার আর্থ’ থাকতে পারে, গবেষকরা এমন তথ্য প্রকাশের কিছুদিন পরই এ তুলতুলে গ্রহটির খোঁজ মিলল।