১৯ এপ্রিল ২০২৫, ৬ বৈশাখ ১৪৩২
“প্রতিটি উল্কাপিণ্ডের পতন আমাদের একটি নতুন সূত্র দিয়েছে এবং এখন আমরা আরও বড় ছবিটি দেখতে শুরু করেছি।”
এসব গ্রহ দেখার সবচেয়ে ভালো সময় হচ্ছে মঙ্গলবার, বুধবার, বৃহস্পতিবার ও শুক্রবার সূর্যাস্তের ঠিক পরেই।
ক্যালিস্টোতে যদি বিশাল সমুদ্র থাকে তবে শনির চাঁদ এনসেলাডাস বা অন্যান্য মহাসাগরীয় জগতের মতো এতেও সম্ভবত প্রাণের অস্তিত্ব থাকার সম্ভাবনা রয়েছে।
“টেলিস্কোপে বৃহস্পতি গ্রহ এবং তার চারটি গ্যালিলিয়ান উপগ্রহের দেখা মেলে শুরুতে। আর এর পুবে ধীরে ধীরে দেখা মেলে মঙ্গল গ্রহের।”
জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা মজা করে এর নাম দিয়েছেন, ‘প্ল্যানেট প্যারেড’। বলতে গেলে, আগামী ফেব্রুয়ারি মাসের প্রায় পুরোটা সময় জুড়েই তাদের দেখা মিলবে।
আরেকটি দৃষ্টিনন্দন চাঁদ হল শনি গ্রহের টাইটান। এর অনন্যতার কারণ হচ্ছে, এতে নদী, হ্রদ ও সমুদ্র সবই রয়েছে, যা পানির নয়, বরং তরল মিথেন ও ইথেনের।
আগের ধারণা ছিল, ‘অ্যামোনিয়া’ বরফে তৈরি বৃহস্পতির মেঘ। নতুন গবেষণা বলছে, গ্রহটির এসব বরফের মেঘ আসলে অ্যামোনিয়াম হাইড্রোসালফাইড ও ধোঁয়াশাও হতে পারে।
৯০ দিন ধরে প্রতিদিন জিআরএস-এর ছবি তুলেছে হাবল টেলিস্কোপ, যার ফলে এই ঝড়ের অস্বাভাবিক আচরণ দেখাতে টাইম-ল্যাপস মুভি তৈরি করেছেন বিজ্ঞানীরা।