১১ অক্টোবর ২০২৪, ২৫ আশ্বিন ১৪৩১
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় ৪ অগাস্ট সিলেটের গোলাপগঞ্জ থানার সামনে মাথায় গুলি লাগে কাওসারের; এটা শুনে হৃদরোগে আক্রান্ত হন বাবা নিয়ামত খান কয়েছ।
গত ৫ অগাস্ট বিকালে শহরের বড়গোলা এলাকায় সে গুলিবিদ্ধ হয়।
“প্রথম দিকে ছররা গুলির রোগী ছিল, পরে বুলেট ইনজুরি, কিছু ছিল মারধরসহ বিভিন্ন ধরনের আঘাতের।”
গুলি করার জন্য মামলায় দায়ী করা হয়েছে রায়েরবাজার ফাঁড়ির এসআইকে। শেখ হাসিনা, দুই মন্ত্রী, সংসদ সদস্যসহ ৩০ থেকে ৪০ জন পুলিশকে বলা হয়েছে নির্দেশদাতা।
বুধবার রাসেল মিয়ার স্ত্রী শারমিন আক্তার ঢাকা মহানগর হাকিম আদালতে মামলার আবেদন করেন।
“ছাত্র আন্দোলন সহিংস হয়ে ওঠার পেছেন বিদেশি গোয়েন্দা সংস্থার হাত ছিল,” বলেন তিনি।
“কাজেই আপনারা খেয়াল রাখবেন যে কোথাও কোন গোলযোগ যেন না হয়, কেউ ধর্ম নিয়ে কথাবার্তা না বলে, কারণ আমরা এ মাটিরই সন্তান।”
আগুন ধরিয়ে দেওয়া হয় একাধিক থানায়, প্রাণ বাঁচাতে গুলি ছুড়তে ছুড়তে পালায় পুলিশ।