১৯ এপ্রিল ২০২৫, ৬ বৈশাখ ১৪৩২
দিনরাতের তাপমাত্রা কিছুটা বাড়তে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।
ভারতে ঘূর্ণিঝড় ‘দানা’য় ক্ষয়ক্ষতির শঙ্কায় ছিল উড়িষ্যা এবং পশ্চিমবঙ্গ। এই প্রবল ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাব দুই রাজ্যের একাধিক অঞ্চলে পড়েছে।
"ঝড়ের শঙ্কা কেটে গেছে। সারাদেশে কম বেশি বৃষ্টি হবে, পশ্চিমাঞ্চলে তুলনামূলক বেশি হবে।”
বর্তমানে ঘূর্ণিঝড়ের অবস্থান হাবালিখাটি থেকে ৫০ কিলোমিটার উত্তর উত্তর-পশ্চিমে।
ঝড় আসার আগেই গাছচাপা পড়ে বরগুনায় একজনের মৃত্যুর খবর এসেছে। সেই সঙ্গে ফসলসহ সম্পদের ক্ষয়ক্ষতির তথ্যও পাওয়া গেছে।
ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে উপকূলীয় জেলাগুলোর নিম্নাঞ্চল স্বাভাবিক জোয়ারের চেয়ে ২ থেকে ৩ ফুট বেশি উচ্চতার জলোচ্ছ্বাসে প্লাবিত হতে পারে।
ঘূর্ণিঝড়টি ১০০-১২০ কিলোমিটার/ঘণ্টা বাতাসের গতিবেগ নিয়ে উপকূলীয় এলাকায় আঘাত হানতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
সাগর খুবই উত্তাল থাকায় চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, মোংলা ও পায়রা সমুদ্রবন্দরকে ৩ নম্বর স্থানীয় সতর্ক সংকেত দেখাতে বলেছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।