২০ এপ্রিল ২০২৫, ৭ বৈশাখ ১৪৩২
বিমানটি কী কারণে ল্যান্ডিং গিয়ার খোলা ছাড়াই রানওয়েতে নেমেছিল এবং কেন শেষ ৪ মিনিট এর ফ্লাইট ডাটা রেকর্ডারের রেকর্ডিং বন্ধ ছিল, প্রতিবেদনে সে বিষয়ে কিছু জানানো হয়নি।
দক্ষিণ কোরিয়ার ইতিহাসে দেশটির মাটিতে হওয়া সবচেয়ে ভয়াবহ এই উড়োজাহাজ দুর্ঘটনায় ১৭৯ জন নিহত হন।
এমনকি উড়োজাহাজটির ল্যান্ডিং গিয়ারেও ‘অস্বাভাবিক কিছু ছিল না’ বলে জানান জেজু এয়ারের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা।
“প্রথমবার অবতরণের অনুমতি চাইলে নিয়ন্ত্রণ কক্ষ থেকে বলা হয়, পাখির সঙ্গে ধাক্কা লাগার ঝুঁকি আছে। ফলে পাইলট উড়োজাহাজ আকাশে রাখতে বাধ্য হন।
চাকা না খোলায় অবতরণের পর বোয়িং ৭৩৭-৮০০ উড়োজাহাজটি রানওয়েতে ছেঁচড়ে গিয়ে বিমানবন্দরের দেয়ালে ধাক্কা খায় এবং অগ্নিগোলকে পরিণত হয়।
স্থানীয় গণমাধ্যমের প্রতিবেদনগুলোতে উড়োজাহাজটির ইঞ্জিনে পাখি আটকা পড়ে দুর্ঘটনাটি ঘটে থাকতে পারে বলে ধারণা প্রকাশ করা হয়েছে।
উড়োজাহাজটি কীভাবে রানওয়ে থেকে ছিটকে গিয়ে একটি দেয়ালের সঙ্গে ধাক্কা খেয়ে বিধ্বস্ত হয় তার একটি ভিডিও সামনে এসেছে।
ব্যাংকক থেকে ১৮১ জন আরোহী নিয়ে মুয়ান আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণের সময় দুর্ঘটনায় পড়ে জেজু এয়ারের ওই ফ্লাইট।