২০ এপ্রিল ২০২৫, ৭ বৈশাখ ১৪৩২
“লম্বা ছুটিতে রোগীদের যেন ভোগান্তি না হয় এবং জনবল সংকট না হয়- এ কারণে নির্দেশনাগুলো দেওয়া হয়েছে,” বলেন মঈনুল আহসান।
আলোচনা শেষে ছয় ঘণ্টা পর কর্মচারীরা কর্মবিরতি তুলে নিলে এবং আন্দোলনে আহতদের পাঁচ দফা দাবি পূরণের আশ্বাসের পর হাসপাতালের পরিস্থিতি অনেকটা স্বাভাবিক হয়।
মারামারির পর দীর্ঘসময় হাসপাতালের জরুরি বিভাগ বন্ধ থাকায় চরম দুর্ভোগে পড়ে চিকিৎসা নিতে আসা মানুষ।
সংঘাতের পর কর্মচারীরা হাসপাতাল ছেড়ে যাওয়ায় জরুরি বিভাগের টিকিট কাউন্টারগুলো খালি দেখা গেছে।
চিকিৎসকদের ওপর হামলার ঘটনায় সব হাসপাতালে কর্মবিরতির ডাক দিয়েছিলেন চিকিৎসকরা।
হাসপাতালে অন্যান্য চিকিৎসাসেবা যথারীতি চালিয়ে যাওয়ার কথা জানিয়েছেন চিকিৎসকেরা।
চলমান কর্মসূচি নিয়ে হাসপাতালে বৈঠকে বসেছেন আন্দোলনকারী চিকিৎসকরা।
দায়ীদের শাস্তি দেওয়ার আশ্বাস দিয়ে শাটডাউন প্রত্যাহার করে নেওয়ার আহ্বান রেখেছেন তিনি।