১১ অক্টোবর ২০২৪, ২৫ আশ্বিন ১৪৩১
“সভায় উপস্থিত সবাই সিদ্ধান্তের বিষয়ে সম্মতি দিয়েছেন; চেষ্টা করে দেখা, কীভাবে শিক্ষার পরিবেশ সুষ্ঠু রাখা যায়,” বলেন অধ্যক্ষ মোহাম্মদ মোজাহেদুল ইসলাম চৌধুরী।
বুয়েট প্রশাসন জানিয়েছে, কোনো শিক্ষার্থী বিশ্ববিদ্যালয়ের অনুমোদিত কোনো ক্লাব বা সোসাইটি ছাড়া কোনো রাজনৈতিক দল বা সহযোগী অন্য কোনো সংগঠনের সঙ্গে যুক্ত হতে পারবেন না।
বুধবার বিশ্ববিদ্যালয়ের সিন্ডিকেট সভায় ক্যাম্পাসে রাজনীতি নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত না আসায় শিক্ষার্থীরা এই কর্মসূচি পালন করেন।
বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্র রাজনীতি নিয়ে কথা বললেন ইসলামী ছাত্রশিবিরের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সেক্রেটারি জেনারেল এস এম ফরহাদ।
ফেইসবুকে দেওয়া পোস্টে এই ঘোষণা দেন ছাত্র ফেডারেশনের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সদস্য সচিব উমামা, যিনি বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সময় আলোচনায় আসেন।
“যত দেরি হবে তত দেশের ক্ষতি হবে, সমাজের ক্ষতি হবে, রাজনীতির ক্ষতি হবে”, নির্বাচন নিয়ে বলেন বিএনপি নেতা।
বিশ্ববিদ্যালয়ের সর্বোচ্চ নীতি নির্ধারণী ফোরাম সিন্ডিকেটের জরুরি সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
আনু মুহাম্মদ বললেন, "আমাদেরকে ক্রমাগত বলে যেতে হবে, দাবি জানাতে হবে। নিজের কাছে বলতে হবে, সমাজের কাছে বলতে হবে। এই বলার মধ্য দিয়েই সংস্কারের পথ সুগম হবে।"