১৯ এপ্রিল ২০২৫, ৬ বৈশাখ ১৪৩২
এসব আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাত স্বাভাবিক নিয়ম অনুসরণ করে না, কারণ বেশিরভাগ আগ্নেয়গিরির কার্যকলাপ পৃথিবীর টেকটোনিক প্লেটের সীমানা বরাবর ঘটে।
জার্মান সুরকার ও পিয়ানোবাদক ফেলিক্স মেন্ডেলসোহনও আল্পসে তার গ্রীষ্মকালীন ভ্রমণের সময় ওই ভয়ানক আবহাওয়া সম্পর্কে লিখেছিলেন।
বেশিরভাগ সময়ই পৃথিবীর সাবডাকশন জোনে মেলে জমে থাকা সোনা, এ জোনে একটি টেকটোনিক প্লেট অন্য আরেকটি প্লেটের নীচে থাকে।
ম্যান্টলের বিভিন্ন প্লামের মূল হতে পারে এইসব অঞ্চল, যা এই বড় আকারের ও নাছোড়বান্দা প্রকৃতির আগ্নেয়গিরি তৈরি করে।
ভবিষ্যতে চাঁদ ও মঙ্গল গ্রহে থাকা গভীর গুহা ও লাভার বিভিন্ন সুরঙ্গ খুঁজে পেতে রিচবট রোবটের বিশেষ ধরনের যান্ত্রিক নকশা ব্যবহারের সম্ভাবনা রয়েছে।
সোনার মতোই নীলকান্তমণি পরিবেশের অন্যান্য উপাদানের সঙ্গে বিক্রিয়া করে না। পাশাপাশি সোনার প্যান ব্যবহার করে হালকা নদীর পলল থেকে এটিকে আলাদা করা যায়।