বর্তমান সময়ের সবচেয়ে ব্যয়বহুল বৈজ্ঞানিক সেন্সরগুলোতে খুব দ্রুত ঘটে যাওয়া মাইক্রো-ইভেন্ট গবেষণার ক্ষেত্রেও সাফল্য বয়ে আনার সম্ভাবনা রয়েছে নতুন এ ক্যামেরার।
“আমাদের কাছে এমন অনেক গল্প আছে যেগুলো পর্দায় আনা একসময় অসম্ভব মনে হয়েছে। এখন সেগুলো নিয়ে কাজ করা যাবে। ‘অ্যাবস্ট্রাক্ট এক্সপ্রেশনিজম’-এর নতুন যুগও বলা যায় একে।”
বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বাহিনী সুপারসনিক জেট ব্যবহার করছে। এ ছাড়া, চলতি বছরের জানুয়ারিতে ‘এক্স-৫৯’ নামের একটি বিমান উন্মোচন করেছে নাসা, যা মূলত এক-সিটের সুপারসনিক গবেষণা বিমান।
চাঁদে নিজস্ব ঘাঁটি গড়ে তুলতে এরইমধ্যে বিভিন্ন প্রকল্প চালু করেছে যুক্তরাষ্ট্র ও চীন, যেখানে আর্টেমিস মিশনের মাধ্যমে চাঁদে পুনরায় মানুষ পাঠানোর লক্ষ্যে কাজ করছে নাসা।