এ ঘটনার একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়েছে।
রোববার তাকে সংগঠন থেকে বহিষ্কারের কথা জানান বগুড়া জেলা শ্রমিক লীগের সাধারণ সস্পাদক সামছ উদ্দিন শেখ হেলাল।
তুফান বগুড়া শহর শ্রমিক লীগের আহ্বায়ক ছিলেন।
বগুড়া শহরের সদ্য এসএসসি উত্তীর্ণ এক কিশোরীকে ভালো কলেজে ভর্তি করে দেওয়ার প্রলোভন দেখিয়ে কয়েক দফা ধর্ষণ করেন বলে তুফানের বিরুদ্ধে মামলা করেন মেয়েটির মা।
বিষয়টি জানতে পেরে তুফানের স্ত্রী আশা ও তার বড় বোন বগুড়া পৌরসভার সংরক্ষিত মহিলা ওয়ার্ডের কাউন্সিলর মার্জিয়া হাসান রুমকিসহ একদল সন্ত্রাসী শুক্রবার দুপুরে ওই কিশোরী এবং তার মাকে বাড়ি থেকে তুলে নিয়ে যায়। পরে তাদের মারধর করে মাথা ন্যাড়া করে দেন।
পরে শুক্রবার ওই কিশোরীর মায়ের করা মামলায় তুফানসহ চারজনকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। রোববার আদালতে হাজির করলে গ্রেপ্তারদের মধ্যে তুফানসহ তিনজনকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য রিমান্ডে পাঠিয়েছে আদালত।