বিবিসি বলছে, সিএনএন’র স্টেট অব দ্য ইউনিয়নে কার্টার বলেন, ইরাকি বাহিনীর সদস্য সংখ্যা রামাদিতে আইএস’র চেয়ে অনেক বেশি ছিল। কিন্তু এরপরও ইরাকি বাহিনী তাদের অবস্থান ছেড়ে দেয় এবং আইএসকে প্রতিরোধের চেষ্টা করেনি।
মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রী এই অবস্থাকে উদ্বেগজনক বলে অভিহিত করেছেন।
আইএস যোদ্ধারা রামাদি দখলের পরিপ্রেক্ষিতে কার্টার এই মন্তব্য করেন।
তবে ইরাকের প্রতিরক্ষা ও নিরাপত্তা কমিটির প্রধান কার্টারের এই মন্তব্যকে ‘অবাস্তব ও ভিত্তিহীন’ বলে মন্তব্য করেছেন।
ইরাক সরকার বর্তমানে ওই অঞ্চলে আইএসের অগ্রযাত্রা ঠেকাতে শিয়া আধা সামরিক বাহিনী (মিলিশিয়া) মোতায়েন করেছে।
রোববারও আইএস জঙ্গিদের সঙ্গে ইরাকের শিয়া মিলিশিয়াদের প্রচণ্ড লড়াই হয়।
২০১১ সালের পর থেকে মার্কিন যুদ্ধসেনারা ইরাক থেকে চলে যেতে শুরু করার পর যুক্তরাষ্ট্র ইরাকি বাহিনীকে প্রশিক্ষণ ও অন্যান্য সহায়তা দিতে শুরু করে।
কিন্তু কয়েক বছরে ইরাকি বাহিনী আইএসের কাছে বেশ কয়েক দফা লড়াইয়ে হেরে যায়।
কোনো কোনো পর্যবেক্ষক বলছেন, আইএস এখন সিরিয়ার ৫০ ভাগ অংশ ও ইরাকের এক তৃতীয়াংশ নিয়ন্ত্রণ করছে।