২০১৭ সাল থেকে ২০২১ সালের মধ্যে তিনি ওই জমি অধিগ্রহণ করেন বলে অভিযোগ উঠেছে। যে অভিযোগ অস্বীকার করেছেন মিকোলা সলস্কি।
কুশভাদ্রা নদীর ওপর অবস্থিত ওই ব্রিজটির নিচে খুলি ছাড়াও মানবদেহের হাড়, শুকনো ফুল এবং ছাই পাওয়া গেছে।
পুলিশ স্থানীয় একজন তান্ত্রিককে এ ঘটনার ব্যাপারে জিজ্ঞাসাবাদ করছে। খবর অনুযায়ী, ওই তান্ত্রিক পুলিশকে জানিয়েছেন, তিনি তার যাদুবিদ্যার জন্য গত পাঁচ বছর ধরে কবর থেকে মানুষের মাথার খুলি চুরি করে আসছেন।
তারই এক শিষ্যর ছেলে ওই খুলি ও হাড়গুলো ব্রিজের নিচে মাটি চাপা দিয়েছে। পিতার কর্মকাণ্ড পছন্দ ছিল না বলে ছেলে এ কাজ করেছে বলে দাবি ওই তান্ত্রিকের। ১৩ নভেম্বর ওই শিষ্যের মৃত্যু হয়।
স্থানীয় পুলিশ কর্মকর্তা সুভাষ মহান্তি বিবিসি’কে বলেন, “পরীক্ষার জন্য আমরা খুলিগুলো রাসায়নিক পরীক্ষাগারে পাঠিয়েছি। প্রতিবেদন পাওয়ার পরই কেবলমাত্র এ ব্যাপারে কিছু বলা সম্ভব হবে।”
ভারতের প্রত্যন্ত অঞ্চলে এখনো কালো যাদু চর্চা হয়।