আমোস বলেন, হামলার কারণে গাজার ৪৪ শতাংশই ফিলিস্তিনিদের জন্য প্রবেশ নিষিদ্ধ এলাকা। অধিবাসীরা খাদ্যসঙ্কটে ভুগছে।
কর্মকর্তারা বলেছেন, গত ১৬ দিনের লড়াইয়ে নিহত হয়েছে ৭১০ জনের বেশি ফিলিস্তিনি এবং ৩০ ইসরায়েলি। ইসরায়েলের স্থল অভিযান এবং বিমান হামলা চলছে। ইসরায়েলেও থেমে নেই হামাসের রকেট হামলা।
রকেট হামলা ঠেকানোর কথা বলেই ইসরায়েল ৮ জুলাই থেকে গাজায় হামলা শুরু করে।
বৃহস্পতিবার এক বক্তব্যে আমোস বলেন, সম্প্রতি ১ লাখ ১৮ হাজার মানুষ জাতিসংঘের স্কুলগুলোতে আশ্রয় নিচ্ছে। মানুষজনের খাবার ফুরিয়ে আসছে।পানিরও সঙ্কট দেখা দিয়েছে। পরিস্থিতি খুবই ‘ভয়াবহ’।
জাতিসংঘের মানবিক সহায়তা বিষয়ক সমন্বয় কার্যালয় বলেছে, ইসরায়েলের সেনাবাহিনী গাজার ৪৪ শতাংশ এলাকাকে প্রবেশ নিষিদ্ধ এলাকা করে রেখেছে।
ইসরায়েলের নিজেদের সুরক্ষাব্যবস্থা করা অধিকার কেউ অস্বীকার করেনি। আর এর প্রেক্ষাপটেই গাজায় সাধারণ মানুষদের জন্য পরিণতিতে মারাত্মক উদ্বেগ সৃষ্টি হয়েছে।